হোলিতে গুজিয়া খাওয়া খেতেই হয়। অনেকে বলছেন যে গুজিয়া প্রথম ১৩ শতকে অস্তিত্ব লাভ করে। এটি আসলে সিঙ্গারার মিষ্টি সংস্করণ, যা মধ্যপ্রাচ্য থেকে দেশে এসেছে। চলুন গুজিয়ার ইতিহাস জেনে নেই-
গুজিয়ার ইতিহাস:
অনেকে বলেন যে গুজিয়া হল তুর্কি খাবার বাকলাভা। গুজিয়া তৈরির গল্পটি তুরস্কের বাকলাভা-এর সঙ্গে সম্পর্কিত বলে ধারণা করা হয়। এটি ময়দার মধ্যে শুকনো ফল ভর্তি করে তৈরি করা হয়। অর্ধ চাঁদের আকৃতির গুজিয়া গভীর ভাজা এবং মিষ্টি স্টাফিংয়ের সাথে দেখতেও খুব ভালো লাগে। এই কারণে গুজিয়া তুর্কি খাবার বাকলাভার সাথে যুক্ত।
বলা হয় যে গুজিয়া বুন্দেলখণ্ড বা ব্রজ অঞ্চলের অন্তর্গত। বৃন্দাবনের রাধারমণ মন্দিরটি ১৫৪২ খ্রিস্টাব্দের এবং এটি শহরের প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। ইকোনমিক টাইমস অনুসারে, গুজিয়া এবং চন্দ্রকলা এখনও এই মন্দিরের মেনুর অংশ।
অন্যান্য রাজ্যে বিভিন্ন নাম:
গুজিয়াকে অনেক পুরনো খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে গুজিয়াকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।বিহারে এটি পেদাকিয়া, গুজরাটে ঘুঘরা এবং মহারাষ্ট্রে করঞ্জি নামে পরিচিত।
No comments:
Post a Comment