আজকাল আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। অ্যালার্জি হওয়া এখন খুব সাধারণ সমস্যা। যেকোনও খাদ্যদ্রব্য, পোষা প্রাণী, পাখি, আবহাওয়ার পরিবর্তন, সুগন্ধি, গন্ধের কারণে অ্যালার্জি হতে পারে। এই অবস্থায় শরীরে ফুসকুড়ি, চুলকানি দেখা যায়। মৌসুমি অ্যালার্জির কারণে শ্বাসকষ্ট, বমি, জ্বরও হতে পারে। অ্যালার্জি প্রতিরোধে কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ? চলুন জেনে নেই-
রসুন:
রসুন অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণে ভরপুর। এটি শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিরোধে খুবই সহায়ক। খালি পেটে রসুনের দু থেকে চার কোয়া খেলে খুব উপকার পাওয়া যায়।
হলুদ:
হলুদকে আয়ুর্বেদিক অ্যান্টিবায়োটিক বলা হয়। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এটি অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে। এটি মধুর সাথে খেলে উপকার পাওয়া যায়। দুধে এক চামচ হলুদ মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
মধু:
অ্যালার্জির মতো সমস্যা মোকাবেলায়ও মধু ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এটিতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-সেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি অ্যালার্জি মোকাবেলায় খুব কার্যকর। এটি খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে বা গরম জলে মধু মিশিয়ে পান করতে পারে।
আপেল সিডার ভিনেগার:
অ্যাপেল ভিনেগার অ্যালার্জি দূর করতেও উপকারী। ২ চামচ এই ভিনেগার এক গ্লাস হাল্কা গরম জলে মিশিয়ে সকালে বা সন্ধ্যায় বা পান করতে পারেন। এছাড়া গরম জলে লবণ মিশিয়ে গার্গল করলেও আরাম পাওয়া যায়।
No comments:
Post a Comment