* বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মেয়েই অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় ভুগছেন। এমন পরিস্থিতিতে শণের বীজ খাওয়া উপকারী বলা হয়। পিরিয়ড সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে ফ্ল্যাক্সসিড কার্যকরী।
* বলা হয় যে হরমোনজনিত সমস্যা আছে এমন মহিলাদের জন্য শণের বীজ খাওয়া ধীর হয়। বর্তমান সময়ে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার সমস্যা আজকাল মহিলাদের মধ্যেই বেশি দেখা যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে শণের বীজ ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
* যদি আপনি গ্যাস, অ্যাসিডিটি, বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় অস্থির থাকেন তাহলে আপনি শণের বীজ খেতে পারেন। শণের বীজে ভালো পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। ফাইবার আমাদের হজমশক্তি উন্নত করে।
* শণের বীজে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। শণের বীজ ত্বকে কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়, নতুন কোষ তৈরি করে। এর সঙ্গে ফ্ল্যাক্সসিডে রয়েছে অপরিহার্য তেল, যা ত্বকে উজ্জ্বলতা আনে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
No comments:
Post a Comment