মশার প্রকোপ আবারও তুঙ্গে। আবহাওয়া ধীরে ধীরে শীতকে স্বাগত জানাতে চলেছে। শরৎ এলেই আবহাওয়ার আর্দ্রতা ও তাপ কমাতে বাতাস শীতল হতে শুরু করলেও এই পরিবর্তনশীল ঋতুতে মশার প্রজনন গতি আবার বেড়ে যায়। তাই এই মশার ম্যালেরিয়ার প্রকোপ থেকে বাঁচতে খেতে পারেন পায়েস।
এখন মনে প্রশ্ন আসে পায়েস খেয়ে কীভাবে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করা যায়! চলুন জেনে নেই -
যদি ম্যালেরিয়া ভাইরাসে আক্রান্ত একটি মশা যখন একজন সুস্থ মানুষকে কামড়ায়, তখন এটি ম্যালেরিয়া ছড়ানো ভাইরাসকে তার শরীরে ঢুকিয়ে দেয়, যা প্রোটোজোয়া নামেও পরিচিত।
শরীরে পৌঁছনোর পর এই প্রোটোজোয়া তখনই বেঁচে থাকতে পারে যখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে এই ভাইরাস সহজেই ব্যক্তির শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
শরৎকালে পায়েস খেলে ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। ডায়াবেটিসের সমস্যা না থাকে এই মৌসুমে প্রতিদিন পায়েস খেতে পারেন।
আয়ুর্বেদ অনুসারে, পায়েস এটি শরীরে বর্ধিত পিত্তের পরিমাণ কমায় এবং পিত্ত তৈরির প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। উচ্চ আর্দ্রতা এবং পতনশীল তাপমাত্রার মধ্যে, এটি শরীরের অভ্যন্তরে ঘটছে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ভারসাম্য বজায় রাখতে কাজ করে।
এর উপকারিতা বেশী পাওয়া যায় গরুর দুধের বানানো পায়েসে।
No comments:
Post a Comment