যদিও কিশমিশ যে কোনও সময় খাওয়া যেতে পারে, যদি স্থূলতার সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে অবশ্যই ডায়েটে কিশমিশ খান, এতে অবশ্যই আপনার উপকার হবে।
কিশমিশে অনেক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়, তবে এটি খাওয়ার সঠিক উপায় ও সময়ও রয়েছে। আসুন জেনে নিই প্রতিদিন কীভাবে এবং কতটা কিশমিশ খাওয়া উচিৎ, যা ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।
উপকারিতা:
কিশমিশ এমনই একটি শুকনো ফল, যা খির তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। এতে রয়েছে আয়রন, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান যা শরীরে শক্তি ও শক্তি যোগায়। এগুলি শুকনো বা ভিজিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি খালি পেটে খেলে বেশি উপকার পাবেন।
কোন সময়ে কিশমিশ খাওয়া উচিৎ :
প্রতিদিন সকালে কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ওটসে কিশমিশ যোগ করেও সেগুলি খেতে পারেন। প্রতিদিন খালি পেটে এক মুঠো কিশমিশ খেলে একদম ফিট থাকা যাবে।
উপকারিতা:
যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের অভিযোগ আছে তারা জলে ভিজিয়ে কিশমিশ খেতে পারেন। এতে তাদের সমস্যার সমাধান হতে পারে।
ওজন কমাতেও কিশমিশ খুবই উপকারী। এছাড়া এতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, চিনি না খেয়ে কিশমিশ ব্যবহার করতে পারেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার পাশাপাশি কিশমিশ হাড়ের জন্যও বেশ উপকারী।
No comments:
Post a Comment