সুস্থ ত্বক পাওয়ার জন্য ত্বকের যত্নের রুটিন
ব্রেকিং বাংলা বিনোদন ডেস্ক, ২০ এপ্রিল : বার্ধক্য একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা কেউ এড়াতে পারে না। এটি ত্বকের উপরও প্রভাব ফেলতে বাধ্য, এটি ৩০ বছর বয়স থেকে ত্বকে প্রভাব ফেলতে শুরু করে, যা দূর করতে মহিলারা অনেক ধরণের বিউটি প্রোডাক্ট এবং অ্যান্টি এজিং ক্রিম ব্যবহার করেন। প্রায়শই মহিলারা অজান্তেই তরুণ দেখাতে ভুল জিনিসগুলি ব্যবহার করা শুরু করে। এগুলো এড়াতে আর সুস্থ ত্বক পাওয়ার জন্য চলুন কিছু ত্বকের যত্নের রুটিন সম্পর্কে জেনে নেই-
ব্লিচকে না বলুন:
বাড়ন্ত বয়সে, মহিলারা প্রায়শই সুন্দর দেখতে ব্লিচের আশ্রয় নেন। কিন্তু এটি একটি বয়সের পরে সৌন্দর্যের উপর বিপরীত প্রভাব ফেলতে পারে। ৩০ বছর বয়সের পর মুখে বলিরেখা থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু ৩০ বছর বয়সে ব্লিচ করালে তা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতাকে দুর্বল করে দেয়, যা বলিরেখা বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাই ব্লিচিং এড়িয়ে চলুন।
ওয়াইপ ব্যবহার এড়িয়ে চলুন:
আমরা মেকআপ রিমুভারের জন্য একটি খুব সহজ বিকল্প বেছে নিই, সেটি হল ওয়াইপস। এটিও একটি বয়সের পরে ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। এটি ত্বককে আলগা করে দেয় এবং বলিরেখা দেখা দেয়। তাই মেকআপ পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন বা যে কোনও ক্লিনজার ব্যবহার করতে পারেন।
ক্লিনজিং টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজিং:
বয়স বাড়লে কখনই ক্লিনজিং টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজিং এড়িয়ে যাবেন না৷ সুন্দর এবং তরুণ ত্বকের জন্য এটি ত্বকের রুটিন যা কখনই এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ নয়৷ প্রতিদিন এই রুটিন মেনে চললে ত্বক উজ্জ্বল দেখাবে।
এই জিনিসের যত্ন নিন:
প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিৎ । বয়স বাড়ার সাথে সাথে এসপিএফের সংখ্যাও পরিবর্তিত হতে থাকে, তাই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।
বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখা এড়াতে মুখের ম্যাসাজ করতে পারেন। ফেসিয়াল ম্যাসাজ ত্বককে আলগা করে না।
ত্বককে সব সময় ময়েশ্চারাইজড রাখুন, কারণ শুষ্ক ত্বকে অনেক সমস্যা হতে পারে।
No comments:
Post a Comment