সাইকিয়াট্রিস্ট এবং লাইফস্টাইল বিশেষজ্ঞরা বলেন, ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের উচিৎ তাদের সন্তানদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দেওয়া যাতে তারা মানসিকভাবে শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং সহজেই যেকোনও পরিস্থিতি থেকে নিজেকে বের করে আনতে পারে।
মোবাইল ও অন্যান্য গ্যাজেটের ব্যবহারে শিশুরা তাদের শৈশব হারাচ্ছে। এ কারণেই বর্তমানে আত্মহত্যার মতো ঘটনা দ্রুত বাড়ছে। তাই জেনে রাখা জরুরি যে কীভাবে শিশুদের মানসিকভাবে শক্তিশালী করা উচিৎ -
প্রথম এবং প্রধান প্যারেন্টিং টিপ হল ভালবাসার সাথে তাদের কথা বোঝা। এতে শিশুরাও নিরাপদ বোধ করে এবং তাদের মানসিক বিকাশও সঠিকভাবে হয়।
সন্তান যদি কোন কিছু নিয়ে দু: খিত এবং বিচলিত হয়, তাহলে তাকে আবেগ মোকাবেলা করতে শেখান। এতে তার শিখতে সহজ হবে যে কীভাবে কোনও বিপরীত বা প্রতিকূল বিষয়কেও কীভাবে তার পক্ষে পরিবর্তন করা যায়।
সন্তানের মধ্যে কখনই কোনও ধরনের হীনমন্যতা তৈরি হতে দেবেন না। তাকে অনুপ্রাণিত করুন কীভাবে সেই জিনিসটিকে ইতিবাচকতায় রূপান্তর করা যায়।
সন্তানের সাথে সবকিছু নিয়ে খোলামেলা কথা বলুন। তাদের ভালো-মন্দ সব কথা শুনুন। এতে করে শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
সন্তান যদি ছোটখাটো কথা বা এর সাথে সম্পর্কিত কিছুতে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় তবে তাকে বুঝিয়ে বলুন এবং তাকে উপেক্ষা করবেন না।
No comments:
Post a Comment