হাইপোথাইরয়েডিজমের ঝুঁকি:
মূলা সেবনে থাইরোট্রপিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যা হাইপোথাইরয়েডিজমের ঝুঁকি বাড়ায়। বেশি মুলা খাওয়া আয়োডিনের কার্যকারিতাকেও প্রভাবিত করে। মুলা বেশি খাওয়ার কারণে থাইরয়েড গ্রন্থির ওজন বেড়ে যায়, যার কারণে থাইরয়েড হয়। থাইরয়েড রোগীদের মুলা খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
হাইপোগ্লাইসেমিয়া:
মূলা খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা অনেকটাই কমে যায়। যদি চিনি খুব কম হয়ে যায় তবে এই অবস্থাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা হয়। এটি ডায়াবেটিসের একটি বিপজ্জনক অবস্থা।
শরীরকে ডিহাইড্রেট করুন:
মুলা শরীরে জলশূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে। মুলা খেলে প্রস্রাব বাড়ে, যার কারণে শরীরে জলের অভাব হয়। মুলা খেলে শরীর জলশূন্য হয়ে যায়। ডিহাইড্রেশন শরীরের জন্য ভালো নয়। মূলা খেলে শরীরে সোডিয়ামের ঘাটতিও দেখা দিতে পারে। এ কারণে কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
রক্তচাপের সমস্যা:
মূলে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান রক্তচাপ কমাতে কাজ করে। যদি আপনার রক্তচাপ ইতিমধ্যেই কম থাকে, তাহলে আপনার অতিরিক্ত মূলা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। মুলা খেলে রক্তচাপ খুব কম হতে পারে যা হার্টের জন্য ভালো নয়। মূলা বেশি খাওয়ার ফলে উদ্বেগ, মাথা ঘোরা এবং নার্ভাসনেসের মতো সমস্যা হতে পারে।
No comments:
Post a Comment