সোনালি ফোগাটের ময়নাতদন্তের তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে যে তার শরীরে পাওয়া গেছে ৪-৫টি আঘাতের চিহ্ন। বিষ দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে কিনা সে ব্যাপারেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এই ঘটনায় গোয়া পুলিশ গভীর রাতে পিএ সুধীর সাংওয়ান এবং বন্ধু সুখবিন্দরকে হেফাজতে নিয়েছে।
সোনালি ফোগাটের দেহ কফিনে রেখে হাসপাতাল থেকে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। সোনালীর বোন বলেন যে তার বোনের হার্ট অ্যাটাক হতে পারে না, অবশ্যই কোথাও কিছু ভুল হয়েছে। তিনি বলেছিলেন যে সোনালীর একটি রাতে পরিবারের সাথে কথা বলে তার অসুস্থতার কথা তার মাকে জানায়।
পরিবারের সদস্যরাও সোনালীকে হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন। এখানে সোনালীর ভাস্তা সোনালীর পিএ সুধীর সাংওয়ানকে অভিযুক্ত করে বলেন, তিনি বাড়ির সকলকে মৃত্যুর বিভিন্ন কারণ দেখিয়েছেন এবং এমনকি তিনি সোনালীকে তার পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলতে দেননি।
সোনালি ফোগাটের মৃত্যুতে ভারতীয় জনতা পার্টি হরিয়ানার রাজ্য সভাপতি ওম প্রকাশ ধনখর জানান সোনালী ফোগাট আমাদের দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ঘটনার সত্যতা বেরিয়ে আসা উচিৎ ।
No comments:
Post a Comment