কোভিডের পর নতুন করে আগমন মারবার্গ ভাইরাসের। ছোঁয়াচে এই ভাইরাসের এখন কোনও ভ্যাকসিন বের হয়নি। বাদুড় থেকে ছড়ানো এই রোগ পশ্চিম আফ্রিকার ঘানায় ২জনের ধরা পড়েছে।
যদিও এই ভাইরাসের সংক্রমণ বিশ্বে প্রথম ১৯৬৭ সালে জার্মানিতে ধরা পড়ে, তখন ৭ জন মারা যান। আবার ২০০৫ সালে এই ভাইরাসের কারণে অ্যাঙ্গোলে ২০০ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে মারবার্গ ভাইরাসও ইবোলার মতো মৃত এবং এর কোনো ওষুধ বা ভ্যাকসিন না থাকায় বিপুল সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত একজন ব্যক্তিরও উচ্চ জ্বর থাকে এবং তীব্র মাথাব্যথা, শরীরে অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক অংশে রক্তপাত হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, এই ভাইরাসের মৃত্যুর হার ২৪ শতাংশ থেকে ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত।
এই ভাইরাস শরীরে, লালা, রক্ত, প্রস্রাব ইত্যাদি দিয়ে ছড়াতে পারে।
সংক্রমিত ফল ও মাংসের মাধ্যমেও এই ভাইরাস মানবদেহে আসতে পারে। তাই এমন জায়গায় যাওয়া এড়িয়ে চলুন যেখানে বাদুড়ের আধিক্য রয়েছে।
No comments:
Post a Comment