ক্ষত সারাতে: পিপলের তাজা পাতা গরম করে ক্ষতস্থানে লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ক্ষত শুকিয়ে যায়। গভীর ক্ষত হলে তাজা পাতা গরম করে একটু ঠাণ্ডা করে এই পাতাগুলো ক্ষতস্থানে ভরে দিলে কয়েকদিনের মধ্যে ক্ষত পুরোপুরি সেরে যায়।
রক্তক্ষরণের চিকিৎসা- নাক দিয়ে রক্ত পড়া হলে তাজা পিপল পাতার রস নাকে ফোঁটা দিলে নাক দিয়ে রক্ত পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বলিরেখা প্রতিরোধে: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় পিপলের শিকড়ে। এই গুণের কারণে এটি বার্ধক্যের কারণগুলিকে দূরে সরিয়ে দেয়। এর শিকড়ের প্রান্ত কেটে জলে ভিজিয়ে পিষে নিন, এর পেস্ট মুখে লাগালে বলিরেখা দূর হয়।
দাঁতের নড়াচড়া বন্ধ হয়ে যায়- পিপলের ছাল ১০ গ্রাম, ক্যাচু ও ২ গ্রাম কালো গোলমরিচ পিষে মিহি গুঁড়ো করে নিয়মিত ব্রাশ করলে দাঁত নড়াচড়া, দাঁতের ক্ষয়, দুর্গন্ধ ইত্যাদি সমস্যা হয় না।
হাঁপানি রোগে উপকারী: পিপলের ছালের ভেতরের অংশ বের করে শুকিয়ে ভালো করে পিষে এর গুঁড়া তৈরি করুন, হাঁপানি রোগীকে এই গুঁড়া দিলে হাঁপানিতে উপশম হয়।
ফাটা গোড়ালির জন্য- পায়ের ফাটা গোড়ালিতে পিপল পাতার দুধ লাগালে কয়েক দিনের মধ্যে গোড়ালি ফাটা স্বাভাবিক হয়ে যায় এবং তালু নরম হয়।
চুলকানিতে ব্যবহার করুন- পিপলের ৪-৫ টি নরম কোমল পাতা চিবিয়ে তার বাকলের ক্বাথ তৈরি করে আধা কাপ পান করলে দাদ, খোসপাঁচড়া, চুলকানি প্রভৃতি চর্মরোগে উপশম হয়।
No comments:
Post a Comment