ঘুমের সমস্যা: বিশেষজ্ঞদের মতে রাতে শসা খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। এটা হজম হতে অনেক সময় লাগে। এটি একটি ভাল রাতে ঘুম পেতে কঠিন করে তোলে। তাই রাতে ঘুমানোর আগে এটি পরিহার করা উচিত।
গ্যাস এবং বদহজমের সমস্যা: শসাতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। শসায় কিউকারবিটিন নামক উপাদান থাকে। তাই শসার স্বাদ তেতো। এর ফলে গ্যাস ও বদহজম হতে পারে। অতএব একবারে প্রচুর পরিমাণে শসা খাওয়া আপনাকে অস্বস্তি বোধ করতে পারে।
সাইনোসাইটিসের সমস্যা: শসার স্বাদ প্রশান্তিদায়ক। কাশি, সর্দি এবং শ্বাসকষ্টে ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের এটি এড়ানো উচিত। সাইনাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের এটি খাওয়ার সময় সতর্ক হওয়া উচিত।
গর্ভবতী মহিলা: গর্ভবতী মহিলাদের প্রায়ই শসা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। শসায় জলের পরিমাণ বেশি থাকে। এমন পরিস্থিতিতে গর্ভবতী মহিলাদের ঘন ঘন প্রস্রাব করতে হয়। এই সময়ে তারা খুব অস্বস্তি বোধ করতে পারে।
জলের অপর্যাপ্ততা: শসায় জলের পরিমাণ বেশি থাকে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এর অতিরিক্ত সেবনের ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত জল বের হয়ে যায়। এটি একটি ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। যার কারণে শরীরে জলশূন্যতা দেখা দেয়।
No comments:
Post a Comment