তাহলে ঠান্ডা দুধে কী আছে?
পেট ব্যথা প্রশমিত: আপনি যদি প্রায়ই পেটের জ্বালা, অ্যাসিডিটি এবং আলসারে ভুগে থাকেন তবে ঠান্ডা দুধ একটি দুর্দান্ত প্রতিকার। আপনি যদি হজমের সমস্যায় ভুগছেন তবে আপনি এক গ্লাস ঠান্ডা দুধে এক টেবিল চামচ ইসবগুল যোগ করতে পারেন, কারণ এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্স থেকে মুক্তি দিতে পারে।
ওজন কমাতে উপকারী: ঠাণ্ডা দুধ সত্যিই ওজন কমাতে সাহায্য করে। ঠাণ্ডা দুধে ক্যালসিয়ামের উপস্থিতি আপনার শরীরের বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে। এভাবে বেশি ক্যালরি পোড়া হয়। এক গ্লাস দুধ পান করলে আপনার পেট দীর্ঘ সময়ের জন্য ভরা থাকে এবং অপ্রয়োজনীয় স্ন্যাকিং এড়াতেও সাহায্য করে।
সুস্থ ত্বকের জন্য: ঠান্ডা দুধে ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা আপনার শরীরকে ডিহাইড্রেশনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখবে এবং ত্বককে উজ্জ্বল রাখবে। ঠাণ্ডা দুধ খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হল সকাল। আর মুখে কাচা ঠান্ডা দুধও লাগাতে পারেন।
ঠাণ্ডা ও গরম দুধ যে কোনোভাবেই পান করলে উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি যদি ঋতু অনুযায়ী দুধ পান করেন তাহলে তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী হতে পারে।
No comments:
Post a Comment