যদি টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকে, তবে আপনার প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস অবিলম্বে পরিবর্তন করলে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন রক্তে শর্করার মাত্রা খুব বেশি থাকে, তখন এটি আপনার মেজাজ এবং শক্তির স্তরকেও প্রভাবিত করে।
উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা আপনার স্নায়ুতন্ত্র, রক্তনালী, চোখ, হার্ট এবং কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
১) শুধুমাত্র ঘরে তৈরি জিনিস খান।
২) চিনি এবং শর্করা যুক্ত জিনিস খাওয়া যাবে না। কম রক্তে শর্করার ক্ষেত্রে এগুলি নেওয়া যেতে পারে।
৩) ডায়েটে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত করবেন না।
৪) কোনও ধরনের প্যাকেটজাত এবং পরিশোধিত এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাবেন না।
একটি স্বাস্থ্যকর খাওয়ার পরিকল্পনার পাশাপাশি, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপও প্রয়োজন। আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের মতে, ৩০ মিনিটের অ্যারোবিক কার্যকলাপ আপনার জন্য অপরিহার্য।
এই হাঁটার ক্ষেত্রে, ধাক্কা, টান এবং উত্তোলনের মতো প্রতিরোধের প্রশিক্ষণ আপনার জন্য প্রয়োজনীয়। একই সঙ্গে অন্যান্য কাজও সপ্তাহে দুই-তিন দিন করা যেতে পারে।
এতে হার্ট ও ফুসফুস সুস্থ রাখা যায়। এর জন্য হাঁটা, বাইক চালানো, সাঁতার কাটা, নাচ এবং সিঁড়ি আরোহন করুন। প্রতিরোধ এবং শক্তি প্রশিক্ষণ আপনাকে উপকৃত করবে।
এই জন্য, উত্তোলন, টানা এবং ঠেলাঠেলি করা যেতে পারে। স্ট্রেচিং এবং নমনীয়তা কার্যক্রমও উপকৃত হবে।
নিয়মিত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করুন।
No comments:
Post a Comment