ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, ঘণ্টা বাজানো মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত দেবদেবীদের মূর্তিতে সচেতনতা জাগ্রত করে, এর পরে তাদের উপাসনা ও উপাসনা আরও ফলপ্রসূ ও কার্যকর হয়।
একটি কারণ এও বলা হয় যে ঘন্টা দিয়ে আরাধ্য এবং শুভ শব্দে মন-মনকে আধ্যাত্মিকতার দিকে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মন বেলের তালের সাথে সংযুক্ত হয়ে শান্তি বোধ করে।
মন্দিরগুলিতে সকাল ও সন্ধ্যা পূজা বা আরতির সময়, ঘন্টাগুলি একটি তাল এবং বিশেষ সুরের সাথে বাজানো হয়, যাতে সেখানে উপস্থিত লোকেরা শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে।
আপনি কি জানেন যে চার ধরণের ঘণ্টা রয়েছে। একটি ছোট ঘণ্টা যা হাত দিয়ে বাজানো যায় তাকে 'গরুড় বেল' বলে। দরজাটিতে যে ঘণ্টা ঝুলে থাকে তাকে 'ডোরবেল' বলা হয়। ডোরবেলটি বড় এবং ছোট হতে পারে।
তৃতীয় ধরণের বেলটি শক্ত পিতলের প্লেটের মতো, যা কাঠের গদি দিয়ে বেঁধে খেলে। একে বলে 'হ্যান্ড বেল'।
এর চতুর্থ প্রকারটি 'ঘন্টা' এর যা আকারে খুব বড়। কমপক্ষে ৫ ফুট লম্বা ও প্রশস্ত। এটি বাজানোর পরে শব্দটি কয়েক কিলোমিটার যায়।
No comments:
Post a Comment