মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী। মধু একটি প্রাকৃতিক মিষ্টি, চিনির জায়গায় এটির ব্যবহার উপকারী। মধুতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা ক্ষত ইত্যাদি নিরাময়ে সহায়তা করে।
ঠাণ্ডাজনিত কারণে যদি আপনার গলা ব্যথা বা কাশি হয় তবে এক চা চামচ মধু কিছুটা আদার রস মিশিয়ে নিতে হবে। রাতে কাশির সমস্যা আরও বেড়ে যায়, তাই ঘুমানোর আগে আদা ও মধু খান। এটি রাতে খুব বেশি কাশি সৃষ্টি করবে না এবং আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুমাতে সক্ষম হবেন। যারা রাতে ঘুমায় না তাদের জন্য মধু উপকারী। শোবার আগে দুধে চিনির পরিবর্তে মধু মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। পরিবর্তে আপনি দুধে কিছুটা দারচিনি গুঁড়ো এবং মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটি আপনাকে সকালে ঘুমাতে এবং সতেজতা বোধ করবে।
সপ্তাহে দু'বার ত্বকে মধু লাগালে মুখ চকচকে হয়। এছাড়াও শীতে ঠোঁট ফেটে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এর জন্য খাঁটি মধু নিন এবং এটি আপনার ঠোঁটে লাগান। কিছুক্ষণ থাকার পর এটি পরিষ্কার করুন। এটি আপনার ঠোঁটকে নরম করে তোলে। আপনি চাইলে স্ক্রাব তৈরি করেও এটি প্রয়োগ করতে পারেন এবং এই ব্যবস্থাগুলি খুব কার্যকর প্রমাণিত হবে।
No comments:
Post a Comment