নির্বাচন আধিকারিক ছাভিকান্ত বাঘমারে বলেন “ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কারো কোনো আপত্তি থাকলে তারা থ্রিফ্ট সোসাইটির অফিসে পৌঁছাতে পারেন এবং ২৭ ডিসেম্বর সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টার মধ্যে ম্যানেজার নরেশ খান্নিকে জানাতে পারেন। ২৮ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা পর্যন্ত সমস্যার সমাধান করা হবে।"
নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে পরিচালনা পর্ষদের একজন সিনিয়র সদস্য বলেন আন্তঃ-প্যানেল সংঘর্ষের ফলে সমবায়ে একটি অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন “প্যানেলের সদস্যদের মধ্যে মারামারি ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করেছে, সে কারণে নির্বাচন পিছিয়ে দিতে হচ্ছে। অবসরের দ্বারপ্রান্তে থাকা প্রার্থীদের যোগ্যতার মতো বেশ কয়েকটি সমস্যা রয়েছে যা সমাধান করা দরকার।”
BHEL-এর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা নির্বাচনে আগ্রহী হতে এবং তাদের নিকটাত্মীয়দের ভোটের মাঠে নামাতে শুরু করেছিলেন। এর আগে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা দুজন সিনিয়র সদস্য বসন্ত কুমার (বর্তমান সমাজের সভাপতি) এবং সত্যেন্দ্র কুমারের বিরুদ্ধে কিছু প্রার্থীর পক্ষে অভিযোগ করেছিলেন। সূত্র অনুযায়ী জানা যায় ভারতীয় মজদুর সংঘের সভাপতি বিজয় কাথৌত এবং রাষ্ট্রীয় মজদুর কংগ্রেসের প্রধান আরডি ত্রিপাঠী তাদের নিজস্ব প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিল করেছেন যা বিরোধের দিকে নিয়ে গেছে।
পরিচালনা পর্ষদের সদস্য পদের জন্য প্রতিটি প্যানেল থেকে ১১ জন সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীও থাকবেন ডজনখানেক। ভোটের মাঠের প্রার্থীরা ইতিমধ্যে ঘরে ঘরে গিয়ে প্রচারণা শুরু করেছে।
No comments:
Post a Comment