কেন পান করবেন তেজপাতার জল? - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Monday 15 January 2024

কেন পান করবেন তেজপাতার জল?

 



কেন পান করবেন তেজপাতার জল?



ব্রেকিং বাংলা লাইফস্টাইল ডেস্ক, ১৫ জানুয়ারি : তেজপাতা একটি ভেষজ যা আমাদের রান্নাঘরে সহজেই পাওয়া যায়।  তেজপাতা এমন একটি ভেষজ যার অনেক অসাধারণ উপকারিতা রয়েছে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।  জানেন কী যে তেজপাতা, যা প্রায়শই আমাদের রান্নাঘরে মশলা হিসাবে ব্যবহৃত হয়, আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী হতে পারে? সকালে তেজপাতার সেদ্ধ জল পান করা অনেক আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা দিতে পারে।  এটি শুধুমাত্র একটি ঐতিহ্যগত রেসিপি নয়, বৈজ্ঞানিক গবেষণা দ্বারা সমর্থিত একটি স্বাস্থ্যকর প্রক্রিয়াও।


 তেজপাতা জলে সেদ্ধ করে পান করলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।  এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  সকালে তেজপাতার জল পান করলে হজম প্রক্রিয়া ভালো থাকে।  এটি আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সহায়ক।  আসুন জেনে নেই তেজপাতার জল এবং এর উপকারিতা-


 তেজপাতার জল কীভাবে তৈরি করবেন:

 প্রথমে কিছু তাজা তেজপাতা নিয়ে, এই পাতাগুলো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এক গ্লাস জল ফুটিয়ে নিন।  জল ফুটে উঠলে তাতে কিছু তেজপাতা দিন।  এগুলি ৫ থেকে ১০ মিনিটের জন্য জলে সেদ্ধ করুন।  এর পর গ্যাস বন্ধ করে জল একটু ঠান্ডা হতে দিন।  এবার এই জল ফিল্টার করে কাপে নিয়ে গরম গরম পান করুন।  আপনি চাইলে এতে সামান্য আদা বা লেবুর রস মেশাতে পারেন।


 উপকারিতা:


     তেজপাতার জল ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।  এটি আমাদের ক্ষিদে কমায় এবং শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।

     এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র‌্যাডিক্যাল নামক ক্ষতিকারক পদার্থের সাথে লড়াই করে যা অনেক রোগের কারণ হয়।

     তেজপাতার জলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

     কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমের মতো পেট সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

     শরীরে শক্তি আনে এবং ক্লান্তি দূর করে।

     রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

     তেজপাতার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।  ভিটামিন সি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  এটি ফুসফুস ও হৃদরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও সক্ষম।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad