চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে আলু - Breaking Bangla |breakingbangla.com | Only breaking | Breaking Bengali News Portal From Kolkata |

Breaking

Post Top Ad

Friday 24 November 2023

চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে আলু

 



 চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে আলু 


ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ২৪ নভেম্বর : ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে মিষ্টি জিনিস এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়।  মিষ্টি খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেক গুরুতর সমস্যা হতে পারে।  তবে এমন একটি সবজি আছে যা স্বাদে মিষ্টি হলেও এর ব্যবহার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না বরং নিয়ন্ত্রণ করে।  এই সবজিটির নাম মিষ্টি আলু।  আসুন জেনে নেই এর উপকারিতা-

 

 মিষ্টি আলু খেলে রক্তে শর্করা বাড়ে না কেন:

 শীতের মৌসুমে মিষ্টি আলু সেদ্ধ বা ভাজা খাওয়া হয়।  এটি একটি সুপারফুড যা শীতকালে শরীরকে উষ্ণ করে এবং শক্তিশালী করে তোলে।  ডায়েটারি ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলও পাওয়া যায় এই সবজিতে।  এ কারণেই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী বলে বিবেচিত হয়।


মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা:

 

 চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ :

 তাপমাত্রার ওঠানামার সাথে সাথে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রাও ওঠানামা করতে থাকে।  এটি ডায়াবেটিস সংক্রান্ত অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি করতে পারে, তবে মিষ্টি আলু খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে।

 

 হজমের উন্নতি:

 মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার পাওয়া যায় বলে এটি পরিপাকতন্ত্রের জন্য উপকারী হয়ে ওঠে।  এটি সেবন করলে ডায়েট ঠিক থাকে।  কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।  এটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেট ফাঁপা হওয়ার মতো সমস্যা হয় না।

 

 ওজন :

 ডায়াবেটিসে বিশেষজ্ঞরা আলু খাওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন।  এমন পরিস্থিতিতে মিষ্টি আলু উপকারী হতে পারে।  পুষ্টিগুণে ভরপুর হওয়ার কারণে এই সবজিটিকে আলুর চেয়ে স্বাস্থ্যকর বলে মনে করা হয়।  এগুলো ওজন কমাতে সহায়ক।

 

 অনাক্রম্যতা জোরদার:

 উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রার কারণে ইমিউন সিস্টেম প্রভাবিত হতে পারে।  এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীরা প্রায়শই অসুস্থ হয়ে পড়েন।  মিষ্টি আলু খেলে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।  এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত হয় এবং মৌসুমি রোগগুলো বিরক্ত হয় না।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad