রাত জাগা কতটা বিপদজনক জানেন?
রাত জাগা কতটা বিপদজনক জানেন?
ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ১৮ মে : সুস্থ থাকার জন্য সময়মতো ঘুম থেকে ওঠা এবং সময়মতো ঘুমনো দুটোই খুব জরুরি। তবে আজকাল আমরা মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে থাকতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে, যার কারণে তারা নানা শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হই। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বলা হয়ে থাকে যে ভালো স্বাস্থ্যের জন্য সময়মতো ঘুমনো দরকার। কিন্তু অনেকেই তা মানেন না। নাইট শিফটের কারণে কাউকে গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে হয়। যদিও কিছু লোক এটিকে তাদের অভ্যাসে পরিণত করে।
রাতে সময়মতো ঘুমতে বলা হয় যাতে অস্বাস্থ্যকর ঘুমের প্যাটার্নের কারণে স্বাস্থ্যের অবনতি না হয়। দেরি করে ঘুমনোর কারণে আমাদের দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হয়। যদি দেরি করে ঘুমন হয় তাহলে অবশ্যই দেরিতে ঘুম থেকে উঠতে হয়। কারণ আমাদের ৭-৯ ঘন্টা ঘুম প্রত্যেকের জন্য প্রয়োজনীয়। আসুন জেনে নেই দেরি করে ঘুমনোর কারণে কী কী সমস্যায় পড়তে হতে পারে-
মধ্যরাত পর্যন্ত ঘুম থেকে ওঠার অসুবিধে :
দৃষ্টিশক্তির উপর প্রভাব:
আজকাল বেশিরভাগ লোকের সঙ্গী মোবাইল ফোন। দেরি করে জেগে থাকা কিছু লোকের মোবাইল ব্যবহারের অভ্যাস আছে। এর কারণে চোখে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। দৃষ্টি দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
স্ট্রেস এবং দুশ্চিন্তা:
যারা গভীর রাতে জেগে থাকেন তাদের মধ্যে মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের মতো সমস্যা দেখা যায়। কারণ রাতের বেলায় এমন সব কথা মাথায় আসে যা দুশ্চিন্তা ও টেনশনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই কারণেই দেরি করে রাত জাগা এড়িয়ে চলা উচিৎ।
হজমে ব্যাঘাত:
যারা মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে থাকেন তাদের মধ্যেও এই সমস্যা দেখা যায়। যদি চান যে খাওয়া খাবার দ্রুত হজম হয়, তাহলে রাতে সময়মতো ঘুমনোর অভ্যাস করুন।
স্থূলতার শিকার:
যারা গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকেন তারা প্রায়ই রাতে ক্ষুধার্ত বোধ করেন। তারা তাদের ক্ষিদে মেটানোর জন্য বিভিন্ন জিনিস খায়। যদি এমনটি করেন, তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। কারণ এতে ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।
ডার্ক সার্কেল:
যারা রাত জেগে থাকেন তাদের চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে। যার কারণে মুখ খারাপ দেখাতে শুরু করে। এ থেকে বাঁচতে আজ থেকেই সময়মতো ঘুমনোর অভ্যাস করুন।
রাত জাগা কতটা বিপদজনক জানেন?
ব্রেকিং বাংলা হেলথ ডেস্ক, ১৮ মে : সুস্থ থাকার জন্য সময়মতো ঘুম থেকে ওঠা এবং সময়মতো ঘুমনো দুটোই খুব জরুরি। তবে আজকাল আমরা মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে থাকতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে, যার কারণে তারা নানা শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হই। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বলা হয়ে থাকে যে ভালো স্বাস্থ্যের জন্য সময়মতো ঘুমনো দরকার। কিন্তু অনেকেই তা মানেন না। নাইট শিফটের কারণে কাউকে গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে হয়। যদিও কিছু লোক এটিকে তাদের অভ্যাসে পরিণত করে।
রাতে সময়মতো ঘুমতে বলা হয় যাতে অস্বাস্থ্যকর ঘুমের প্যাটার্নের কারণে স্বাস্থ্যের অবনতি না হয়। দেরি করে ঘুমনোর কারণে আমাদের দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হয়। যদি দেরি করে ঘুমন হয় তাহলে অবশ্যই দেরিতে ঘুম থেকে উঠতে হয়। কারণ আমাদের ৭-৯ ঘন্টা ঘুম প্রত্যেকের জন্য প্রয়োজনীয়। আসুন জেনে নেই দেরি করে ঘুমনোর কারণে কী কী সমস্যায় পড়তে হতে পারে-
মধ্যরাত পর্যন্ত ঘুম থেকে ওঠার অসুবিধে :
দৃষ্টিশক্তির উপর প্রভাব:
আজকাল বেশিরভাগ লোকের সঙ্গী মোবাইল ফোন। দেরি করে জেগে থাকা কিছু লোকের মোবাইল ব্যবহারের অভ্যাস আছে। এর কারণে চোখে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। দৃষ্টি দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
স্ট্রেস এবং দুশ্চিন্তা:
যারা গভীর রাতে জেগে থাকেন তাদের মধ্যে মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের মতো সমস্যা দেখা যায়। কারণ রাতের বেলায় এমন সব কথা মাথায় আসে যা দুশ্চিন্তা ও টেনশনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই কারণেই দেরি করে রাত জাগা এড়িয়ে চলা উচিৎ।
হজমে ব্যাঘাত:
যারা মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে থাকেন তাদের মধ্যেও এই সমস্যা দেখা যায়। যদি চান যে খাওয়া খাবার দ্রুত হজম হয়, তাহলে রাতে সময়মতো ঘুমনোর অভ্যাস করুন।
স্থূলতার শিকার:
যারা গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকেন তারা প্রায়ই রাতে ক্ষুধার্ত বোধ করেন। তারা তাদের ক্ষিদে মেটানোর জন্য বিভিন্ন জিনিস খায়। যদি এমনটি করেন, তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। কারণ এতে ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।
ডার্ক সার্কেল:
যারা রাত জেগে থাকেন তাদের চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে। যার কারণে মুখ খারাপ দেখাতে শুরু করে। এ থেকে বাঁচতে আজ থেকেই সময়মতো ঘুমনোর অভ্যাস করুন।
No comments:
Post a Comment