গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে যে চাপ বা উত্তেজনা একজন পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যাকে প্রভাবিত করে। এর সংখ্যা কম হওয়ার কারণে টেস্টিকুলার ক্যান্সার এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি রয়েছে।
মানসিক চাপের কারণে, লোকেরা প্রায়শই ধূমপান, ভুল ডায়েট, অ্যালকোহল পান ইত্যাদির মতো ভুল অভ্যাসগুলি অনুসরণ করে। এগুলো টেস্টোস্টেরনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে, যা শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।
মানসিক চাপের মাত্রা বেড়ে গেলে শরীর থেকে এক ধরনের খারাপ রাসায়নিক নির্গত হয় যা ROSকে ধ্বংস করে। এই ROS শুক্রাণুর গঠনকে প্রভাবিত করে এবং এর ফলে ডিম্বাণুর একসাথে যোগদানের প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।
বিশেষজ্ঞরা কি বলেন?
আজকাল ব্যস্ত জীবনযাপন, উচ্চ স্ট্রেস লেভেল, কম পুষ্টিকর খাবার এবং শারীরিক কার্যকলাপের মতো বিষয়গুলিও বন্ধ্যাত্বের কারণ হয়। কাজ, পড়াশুনা বা উন্নত জীবনযাত্রার সাথে সম্পর্কিত মানসিক চাপ অবচেতনভাবে শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটাচ্ছে, যার কারণে পুরুষ বন্ধ্যাত্ব প্রভাবিত হচ্ছে। মানসিক চাপের কারণে পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যাচ্ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
No comments:
Post a Comment