1- মুলায় প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম পাওয়া যায়, যা শরীরে সোডিয়াম-পটাসিয়াম অনুপাতের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং রক্তচাপ বাড়তে দেয় না।
2- মুলায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত উপাদানগুলো ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। মূলা চিনির মাত্রা বাড়ায় না, যার কারণে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও ভালো।
3- মুলার মধ্যে অ্যান্টি-কনজেস্টিভ বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। তাই সর্দি-কাশির অভিযোগ থাকলে খাদ্যতালিকায় মূলা রাখুন। এতে কফও শেষ হয়।
4- মুলাতে মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় যা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো এবং শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতেও কার্যকর। এই কারণে একে প্রাকৃতিক ক্লিনজার বলা হয়।
5- মূলায় উচ্চ ফাইবার উপাদান রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি অন্ত্রকে সুস্থ রাখে। মূলা খেলে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে। এ ছাড়া মুলা কিডনির জন্য খুবই উপকারী। শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতেও মুলা উপকারী।
No comments:
Post a Comment