হলুদকে একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের চেয়ে কম মনে করা হয় না প্রায়শই আমরা আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে হলুদের পেস্ট প্রয়োগ করি যখন আমরা আঘাত পাই তবে এই ওষুধটি সীমিত পরিমাণে ব্যবহার না করলে শাস্তিও হতে পারে।
গ্রেটার নয়ডার জিআইএমএস হাসপাতালে কর্মরত একজন বিখ্যাত ডায়েটিশিয়ান ডাঃ আয়ুশি যাদব বলেছেন যে হলুদের ঔষধি গুণ রয়েছে এতে কোনও সন্দেহ নেই তবে যে কোনও কিছুর অতিরিক্ত সেবন ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আসুন জেনে নেই কেন হলুদ বেশি খাওয়া উচিৎ নয়।
হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় যার মাধ্যমে আপনি অনেক রোগ থেকে রক্ষা পান তবে আপনি যদি খুব বেশি হলুদ খান তবে আপনার পেট সংক্রান্ত সমস্যা বা মাথা ঘোরা হতে পারে। একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন এক চা চামচের বেশি হলুদ খাওয়া উচিৎ নয়।
বেশি হলুদ খাওয়ার অপকারিতা
১. কিডনিতে পাথর
হলুদের অতিরিক্ত সেবনে আমাদের কিডনির সমস্যা হতে পারে কারণ এই মসলায় অক্সালেট নামক একটি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরে ক্যালসিয়াম দ্রবীভূত করতে বাঁধা সৃষ্টি করে এবং পরে তা শক্ত হয়ে কিডনিতে পাথরের সমস্যা বাড়ায়।
২. বমি এবং ডায়রিয়া
হলুদে কারকিউমিন নামক উপাদান থাকে যা হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে। পেট খারাপ থাকলে বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে। তাই সীমার মধ্যে হলুদ খাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
No comments:
Post a Comment