রক্তশূন্যতায় উপকারী: অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য কারি পাতা খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এর ব্যবহারে শরীরে রক্তের অভাব দূর হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, জিঙ্ক এবং ফলিক অ্যাসিড রয়েছে, যা রক্তাল্পতা কমাতে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে কার্যকর: কারি পাতা সেবন স্থূলতা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে ডাইক্লোরোমেথেন, ইথাইল অ্যাসিটেট এবং মহানিম্বিনের মতো উপাদান রয়েছে যা ওজন কমাতে এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: সুগারের রোগীদের জন্য কারি পাতা খুবই উপকারী। কারি পাতায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া নামক উপাদান থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। কারি পাতা সেবন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হার্টের জন্য উপকারী: কারি পাতা হল আয়ুর্বেদিক ওষুধ, যা ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। কার্ডিওভাসকুলার রোগের চিকিৎসায় প্রাচীন কাল থেকেই কারি পাতা ব্যবহার হয়ে আসছে। ছাড়াও কারি পাতা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ডায়রিয়ায় কার্যকর: ডায়রিয়ায় কারি পাতার ব্যবহার একটি প্রতিষেধক। কারি পাতায় উপস্থিত কার্বাজোল অ্যালকালয়েড নামক উপাদান ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে। এটি নিয়মিত সেবনে লিভারের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
চুল শক্তিশালী করা: চুলের জন্যও কারি পাতা খুবই উপকারী। এর ব্যবহার চুল মজবুত করে এবং খুশকির সমস্যা থেকেও মুক্তি পায়।
No comments:
Post a Comment