হাঁটুর ব্যথায় করলার ব্যবহার- হাঁটুর ব্যথায় কাঁচা করলা আগুনে ভুনে, ভর্তা বানিয়ে তুলোয় মুড়িয়ে হাঁটুতে বেঁধে দিলে উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও যদি আপনার হাঁটুতে ফোলা বা ব্যথা থাকে তবে এই পদ্ধতিটি উপকারী।
মাথাব্যথায় করলার ব্যবহার- যদি আপনিও মাথাব্যথার সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে তাজা করলার পাতা পিষে কপালে লাগান এতে মাথাব্যথা সেরে যায়। এটি মাথাব্যথার জন্য একটি অত্যন্ত নিশ্চিত এবং প্যানেসিয়া ওষুধ।
মুখের আলসারের চিকিৎসা- করলা মুখের ঘা রোগের জন্য খুবই কার্যকরী ব্যবহার। এর জন্য করলা পাতার রস বের করে তাতে কিছু মুলতানি মাটি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখের ঘাগুলিতে লাগান। মুলতানি মাটি পাওয়া না গেলে করলার রসে তুলার উল ডুবিয়ে ফোস্কা জায়গায় লাগালে বার্ণিশ বেরিয়ে আসতে দিন। এতে মুখের ঘা সেরে যাবে। পাতা না পেলে করলার খোসার রস বের করেও ব্যবহার করতে পারেন।
ক্ষত ও ফোড়ায় করলার ব্যবহার- কোনো কিছুর ক্ষত বা ফোঁড়া হলে করলার জল ঘষে ফোঁড়ায় লাগান, এভাবে কয়েকবার করলে ফোঁড়া সিদ্ধ হবে এবং পুঁজও আসবে। এটি করলে ফোড়া দ্রুত এবং কোনও ঝামেলা ছাড়াই সেরে যায়। এছাড়াও করলার মূল না থাকলে করলার পাতা পিষে একটু গরম করে ব্যান্ডেজ বেঁধে নিন। এতে ফোঁড়া সেদ্ধ হবে এবং পুঁজও বের হবে, ব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক উপশম হবে।
পাথরের ক্ষেত্রেও উপকারী- যাদের পাথরের অভিযোগ আছে তাদের করলার রস খাওয়া উচিত, কারণ এটি পাথরের জন্য উপকারী। পাথর হওয়ার সময় তাজা করলার রস খান।
No comments:
Post a Comment