এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরের পর এখন পার্থ এবং অর্পিতা সিরিয়াস ফ্রড ইনভেস্টিগেশন অফিসের (এসএফআইও) নিশানায় রয়েছেন। এই সংস্থা কেন্দ্রীয় কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের অধীনে তদন্ত করে। সংস্থার জালিয়াতির নথি খতিয়ে দেখবে এসএফআইও।
অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের অলিউড নামে একটি লিঙ্ক সামনে এসেছে। অর্পিতা ওড়িশার ছবিতে কাজ করেছেন। কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি আশঙ্কা করছে যে শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির অর্থ ওড়িশার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
এসএফআইওর কেন্দ্রীয় কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের অধীনে। এই সংস্থা কোম্পানিগুলিতে গোলযোগ সংক্রান্ত অপরাধ তদন্তের কাজ করে।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী কাউকে গ্রেফতার করার অধিকার এসএফআইওর আছে। বাংলায় সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তও করেছিল এসএফআইও। এই ঘটনায় বড় ধরনের কেলেঙ্কারির ঘটনা সামনে এসেছে।
সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত তদন্তকারীরা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দেওয়া জবাবে সন্তুষ্ট নয় । পার্থ ও অর্পিতাকে সামনাসামনি রেখে প্রশ্ন করা পরিকল্পনা ইডিও করছে বলে জানা গেছে।
এর পাশাপাশি পার্থ এবং অর্পিতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন এসএফআইও আধিকারিকরা। উল্লেখযোগ্যভাবে, ইডি-র নজরদারিতে রয়েছেন বেহালার বাসিন্দা একজন ব্যবসায়ী ।
তিনি মূলত রিয়েল এস্টেটে কাজ করেন। তার একটি গাড়ির শোরুম রয়েছে। সূত্রের খবর, ওই ব্যবসায়ীই পার্থ-অর্পিতাকে বোলপুরে সম্পত্তি কিনতে সাহায্য করেছিলেন। এখন সেই ব্যবসায়ীর কাছে পৌঁছতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এর থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment