শিশু পাচারের দায়ে জেলে বন্দী এক মহিলা সিভিল হাসপাতালে একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম দিলেন। এই মহিলার বিরুদ্ধে শিশু পাচারের অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে। মানব পাচার দেশে নতুন কিছু নয়, বিশেষ করে শিশু পাচার, যেখানে শিশুদের প্রায়ই টফি বা চকলেটের প্রলোভনে তুলে নিয়ে পরে অন্য কোনো রাজ্যে বিক্রি করা হয়।
বলা হচ্ছে যে রীনা এ বছর জানুয়ারি মাসে ট্যাক্সি ড্রাইভারের সহায়তায় DLF ফেজ-৩ থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এমনকি যখন এই মহিলাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল, তখন এই মহিলা একটি শিশু বিক্রি করতে আলওয়ার যাচ্ছিলেন। অভিযুক্ত গর্ভবতী মহিলা বুধবার কারাগারে হঠাৎ প্রসব যন্ত্রণা শুরু হলে রাত ৮টায় তাকে ভন্ডসি কারাগারের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানেও কাজ না হলে পরে তাকে ১০ নম্বর সেক্টরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সেখানে তিনি একটি মেয়ের জন্ম দেন, বর্তমানে মা ও মেয়ে দুজনেই সুস্থ আছেন।
গত কয়েক বছরে শিশু পাচারের ঘটনা বাড়ছে। পতিতা ব্যবসায়ীরাও পুলিশকে ফাঁকি দেওয়ার জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে। উত্তরপ্রদেশের নয়ডায়, মানব পাচার বিরোধী ইউনিট (এএইচটিইউ) এবং পুলিশ স্টেশন সেক্টর -৫৮ একইভাবে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে চলা পতিতাবৃত্তির গ্যাংকে ফাঁস করেছে। অনলাইন বুকিংয়ের মাধ্যমে এই অনৈতিক কাজ করে আসছিল এই চক্র। এ ঘটনায় পুলিশ বিষনপুরা গ্রাম থেকে দুজনকে আটক করে।
No comments:
Post a Comment