অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করুন: পেঁয়াজ ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই এর সমৃদ্ধ উৎস যা চর্মরোগ প্রতিরোধ করে বলে বিশ্বাস করা হয়। পেঁয়াজে উপস্থিত এই সমস্ত ভিটামিন অতিবেগুনী রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে একজন মানুষকে রক্ষা করে।
বুকের ভিড় উপশম: সাইনাস এবং নাক বন্ধ করার জন্য একটি পাত্রে একটি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ কেটে নিন এবং এর বাষ্প শ্বাস নিন। এটি ভিড়কে স্বস্তি দেয়।
অ্যান্টি-এজিং এড়িয়ে চলুন: পেঁয়াজে উপস্থিত কোয়ারসেটিন এবং অন্যান্য সালফার-সমৃদ্ধ ফাইটোকেমিক্যালের মতো উপাদানগুলি ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা বার্ধক্যের লক্ষণগুলিকে বিলম্বিত করে।
চুলকানি থেকে মুক্তি: মশার কামড়ের কারণে চুলকানি বা প্রদাহ কমাতে শরীরের ওই অংশে পেঁয়াজ ঘষুন। পেঁয়াজে উপস্থিত সালফার চুলকানি দূর করে।
প্রদাহ প্রতিরোধ: পেঁয়াজে উপস্থিত অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য ত্বককে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে নিরাময়কে উৎসাহিত করে। রান্না করতে গিয়ে আঙুল পুড়ে গেলে পেঁয়াজ ঘষুন আরাম পাবেন।
ত্বকের উজ্জ্বলতা: পেঁয়াজের রসে হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগালে কালো দাগ ও পিগমেন্টেশন দূর হয়।
ডিটক্স ত্বক: পেঁয়াজে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের প্রবাহ থেকে টক্সিন দূর করে শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। এছাড়াও পেঁয়াজে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং ব্রেকআউট প্রতিরোধ করে।
ত্বকে পুষ্টি যোগায়: পেঁয়াজে উপস্থিত ভিটামিন সি আমাদের ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগায়।
ত্বক ফর্সা করতে পেঁয়াজ কীভাবে ব্যবহার করবেন: একটি পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে নিন এবং তাতে সামান্য লেবুর রস দিন। এই দ্রবণে একটি তুলোর বল ডুবিয়ে আপনার ঘাড়ে এবং মুখে লাগান। শুকানোর পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিনবার এই সমাধানটি ব্যবহার করুন।
No comments:
Post a Comment