রাজ্যে বর্তমানে বিদ্যুৎ সংকট চলছে। প্রায় ২৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ করা হচ্ছে মাত্র ২০ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। যদিও রাজ্য রাজস্থান, হিমাচল প্রদেশ এবং মধ্যপ্রদেশ থেকে প্রায় ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত পেয়েছে, তবুও প্রায় ২০০০ মেগাওয়াটের ঘাটতি রয়েছে যার ফলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন "বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক সংস্কারের প্রয়োজন আছে। ভবিষ্যতের জ্বালানি চাহিদার কথা মাথায় রেখে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা উচিত। দপ্তরের কার্যকারিতা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনা করে বিভাগীয় মন্ত্রীর দ্বারা প্রতিটি স্তরে ব্যাপক পরিবর্তন করার প্রচেষ্টা করা উচিত।"
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি পর্যালোচনা সভায় তিনি বলেন গ্রাহকদের সঠিক বিদ্যুৎ বিল এবং সময়মতো পেতে হবে। তিনি বলেন "ওভারবিলিং মিথ্যা বিলিং বা বিলম্বিত বিল গ্রাহকদের অসুবিধার কারণ হয়। এই ব্যবস্থার উন্নতির জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকে বিলিংয়ের ক্ষমতা এবং এর পুনরুদ্ধারের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা করতে হবে। গ্রামীণ এলাকায় বিশেষ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।"
রাজ্যের ৭৫ টি জেলায় রোস্টার অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেওয়ার সময় আদিত্যনাথ বলেন যে কেন্দ্রের দ্বারা সমস্ত সম্ভাব্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন খনি থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লা পরিবহনের জন্য রেলের পাশাপাশি সড়ক ব্যবহার করা উচিত। দেশের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎ সংকটে জর্জরিত।
No comments:
Post a Comment