বিয়ের পর সন্তানের সুখ না পাওয়ার সমস্যায় পড়েন অনেক দম্পতি। কখনও কখনও এর কারণও খারাপ গ্রহ অবস্থা। এখানে এমন কিছু জ্যোতিষশাস্ত্রীয় প্রতিকার জেনে নিন যা এই বিষয়ে সহায়ক হতে পারে।
আগেকার দিনে বিয়ের পর মানুষ সন্তান নেওয়ার জন্য দম্পতিদের চাপ দিত, কিন্তু বর্তমানে দম্পতিরা সন্তানের জন্য সম্পূর্ণ পরিকল্পনা করে থাকে কারণ এখন মহিলারাও কাজ করছেন এবং সমস্ত দায়িত্ব সামলাচ্ছেন।
কখনও কখনও তাদের পরিকল্পনাও ব্যর্থ হয় এবং তারা যখন সন্তানের সুখ চায়, তখন অনেক সমস্যা সামনে আসে। এর কারণ হতে পারে তার খারাপ লাইফস্টাইল, বিয়েতে বিলম্ব, তার খারাপ গ্রহ অবস্থা ছাড়াও যেকোনও রোগ।
সন্তান প্রাপ্তির জন্য ডাক্তারের সাথে পরামর্শের সাথে কিছু জ্যোতিষশাস্ত্রীয় প্রতিকার চেষ্টা করতে পারেন।
লাল গরু :
যদি সন্তানের সুখের ইচ্ছা থাকে তবে দম্পতিদের লাল রঙের গরু এবং লাল বাছুর খাওয়ান। এ ছাড়া নিয়মিত বাদামি কুকুরকে খাওয়ান।
গোমতী চক্র:
ঘন ঘন গর্ভপাত হলে, তাহলে শুক্রবারে লাল কাপড়ে গোমতী চক্র বেঁধে মহিলার কোমরে বেঁধে রাখতে হবে। এটি তাদের গর্ভাবস্থার প্রক্রিয়া উন্নত করবে।
পিতৃ দোষের প্রতিকার:
অনেক সময় পিতৃ দোষের কারণে পরিবারে বংশ বৃদ্ধি হয় না। যদি আপনার বাড়িতেও পিতৃ দোষ থেকে থাকে, তাহলে শীঘ্রই তা দূর করুন। এতে পারিবারিক সকল সমস্যার অবসান হবে। এছাড়াও অমাবস্যার দিনে একটি পিপল গাছ লাগান এবং নিয়মিত পরিবেশন করুন।
ডেটার মূল:
ডেটার মূল ও এক্ষেত্রে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে। এই জন্য, পিরিয়ডের সপ্তম দিনে, মহিলাকে শিবলিঙ্গের উপর সাতবার সাদা চিত্রের মূলটি মুড়িয়ে একটি লাল কাপড়ে বেঁধে কোমরে বেঁধে রাখতে হবে। এই প্রতিকারে আপনি শীঘ্রই গর্ভবতী হতে পারেন।
রূপালী বাঁশি:
বাড়িতে যদি নাড়ু গোপাল থাকলে, তবে নিয়মিত তার পূজো করুন এবং তাকে একটি রূপার বাঁশি নিবেদন করুন। এর পরে, তাদের সামনে বাচ্চাদের সুখের জন্য প্রার্থনা করুন। এই প্রতিকারে আপনার ইচ্ছাও পূরণ হতে পারে।
No comments:
Post a Comment