নিশ্ছিদ্র এবং উজ্জ্বল মুখ পেতে কে না চায়? ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, বেকিং সোডা আপনার ত্বককে ভালো করে তুলতে পারে। আপনার ত্বকে পুষ্টির পাশাপাশি এটি স্ক্রাবিংয়েও সাহায্য করে।
বেকিং সোডা যদি ভুলভাবে ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা ত্বককে পুষ্টির পরিবর্তে শুষ্ক করে তুলতে পারে। এটি ব্যবহারের আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নেওয়া জরুরী। ত্বকের যত্নে আপনি কীভাবে বেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন তা জেনে নেওয়া যাক
পদ্ধতি :
একটি পাত্রে ১ বা ২ চা চামচ বেকিং সোডা নিয়ে এতে জল দিয়ে ভালো করে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্টটি আপনার দাগের উপর লাগান।
ফেস মাস্কের মতো কখনোই পুরো মুখে লাগাবেন না। কমপক্ষে ১০ মিনিটের জন্য এটি ছেড়ে দিন।
তারপর হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
উপকারীতা :
বেকিং সোডায় প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ত্বকের জ্বালা, ফুসকুড়ি, ফোলাভাব ইত্যাদি কমায়।
বেকিং সোডা আপনার ত্বকের বিশেষ যত্ন নিতে পারে। এতে পাওয়া দানাদার টেক্সচার ত্বককে এক্সফোলিয়েট করতে অনেক সাহায্য করে, এতে ব্ল্যাকহেডস দূর করা যায়। এতে করে পিম্পলের সমস্যাও চলে যায়।
বেকিং সোডা আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং এটিকে ব্যাকটেরিয়া বা দূষণ থেকে রক্ষা করে। ত্বকের পিএইচ স্কেল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ত্বক বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন যে আপনার ত্বক যত তৈলাক্ত হবে, তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তত কম হবে। যদি শুষ্ক বা সংবেদনশীল ত্বক হয় তবে আপনার বেকিং সোডা ব্যবহার করা উচিৎ নয়। আপনি যদি বেকিং সোডা ব্যবহার করেন তবে আপনার এটি খুব কম পরিমাণে নেওয়া উচিৎ।
No comments:
Post a Comment