খিচুড়ি শুধু দেশের নয়, বাংলাদেশ ও নেপালেরও প্রিয় খাবার। মুগ ডাল খিচুড়ি, তোওভার ডাল খিচুড়ি, মসলা খিচুড়ি , সবজি খিচুড়ি ইত্যাদির অনেক ধরনের খিচুড়ি রয়েছে।
এটি তৈরির পদ্ধতি প্রায় একই, শুধু শেষ পর্যন্ত আমরা ভাজার সময় সবজি রাখি বা মশলা যোগ করি। খিচড়ির আসল স্বাদ আসে যখন আমরা দেশি ঘি দেই।তাই আজ জানবো কীভাবে খিচুড়ি বানানো যাবে?
খিচুড়িতে সব ভিটামিনই পাওয়া যায় কারণ আমরা এতে ভাত, মসুর ও সবজি ব্যবহার করি। যে কোনও সময় খিচড়ি খেতে পারেন, সকালের অথবা দুপুরে ও রাতে।
খিচুড়ি তৈরির উপকরণ:
চাল - ১/২ কাপ
১/২কাপ খোসা ছাড়ানো মুগ ডাল
আলু- ১টি
গাজর - ১/২ কাপ
মটরশুটি -১/২ কাপ
সবুজ মটর - ১ কাপ
ভাজা:
ঘি - ২ চা চামচ
জিরে - ১চা চামচ
সর্ষে - ১/২ চা চামচ
দারুচিনি - ১/২ ইঞ্চি
লাল লঙ্কা -২টি
হিং : ১ চিমটি
পেঁয়াজ - ১ টুকরো
হলুদ গুঁড়ো - ১ চা চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো - ১ চা চামচ
টমেটো- ১টি
ধনে পাতা
পদ্ধতি:
বাটিতে চাল ও মুগ ডাল জল দিয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এবার আলু, গাজর এবং মটরশুটি কেটে একটি পাত্রে নিন এবং এতে কিছু জল দিন।
এবার চাল এবং ডাল ছেঁকে প্রেসার কুকারে রাখুন এবং একই কাপ থেকে তিন কাপ জল ঢালুন এতে কিছু লবণ দিন।
তারপর সবজির বাটিটি কুকারের মাঝখানে রাখুন। কুকার বন্ধ করে মাঝারি আঁচে রান্না করুন। হয়ে গেলে এতে রান্না করা সবজি ও মটর দিয়েও মেশান।
এবার প্যান গরম করে এতে দই দিন। জিরে,সর্ষে দারুচিনি, লং, তেজপাতা, লঙ্কা এবং হিং,পেঁয়াজ দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন। এর পর এতে ২টি কাটা সবুজ লঙ্কা দিন।আদা পেস্ট দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন।হলুদ গুঁড়ো ও টমেটো দিন এবং ঢেকে ২ মিনিট ভাজুন।আমাদের খিচুড়ি রেডি।
No comments:
Post a Comment