ইচ্ছাধারী নাগকে স্বামী হিসেবে মেনে নিলেন এই মেয়েটি

ছত্তিশগড়ের এক ছাত্রী দাবি করেছেন, ইচ্ছেধারী নাগের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে।  তার এই অদ্ভুত দাবির পর মানুষ তাকে দেখতে ভিড় করছে।  তথ্য অনুসারে, সুরাজপুরের কাসকেলা গ্রামের বাসিন্দা ১০ম শ্রেনীর ছাত্রী অনিতা বলে যে তিনি একটি ইচ্ছাধারী নাগের সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন এবং এখন তিনি তার স্ত্রী।

 তিনি বলেছিলেন যে ইচ্ছাধারী নাগ তাকে তার সঙ্গে নাগলোকে নিয়ে যান।  সেখানেই তার বিয়ে হয়।  অনিতা বলেন, গত সাত জন্মের পর থেকে সাপের সঙ্গে তার এই সম্পর্ক।  তাই সে অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারে না কারণ একটি নাগ তার স্বামী।

 

 অনিতা দাবি করেছেন, দুই সপ্তাহ আগে যখন তিনি তার ঘরে বসে ছিলেন, তখন সেখানে একটি সাপ আসে।  ঠিক তখনই তিনি মানব রূপে আবির্ভূত হন।  তাকে দেখার পর সে অজ্ঞান হয়ে যায়।  সেই অবস্থায় তিনি অনিতাকে নাগালোকে নিয়ে চলে গেলেন।  জ্ঞান ফিরলে তারা বিয়ে করে।  সাপও তার সিঁথিতে সিঁদুর ভরেছিল।

 অনিতা বলে যে সিঁদুর অদম্য এবং এখনও পরিষ্কার করা হয়নি।  এই অদ্ভুত দাবির পর তার বাড়িতে প্রচুর ভিড় জমেছে এবং মানুষ তার অভিজ্ঞতার কথা জানছে।  একইসঙ্গে অন্য কাউকে বিয়ে করলে সে বাঁচবে না বলে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছেন অনিতা।

 অনিতার দাবির পর মেয়ের বিয়ে নিয়ে চিন্তিত হওয়ায় তার বাবা-মা খুবই বিরক্ত।  তার মা জানিয়েছেন, মেয়ের স্বাস্থ্য খারাপ এবং তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।