পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী গত ১৬ই মে থেকে আগামী ৩০ মে ২০২১ পর্যন্ত রাজ্যের পুরনো লকডাউন বলবৎ হয়েছে। সেই নির্দেশিকা কে মান্যতা দিয়ে সারা রাজ্যের পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা টাউন থানার পুলিশ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে নাকা চেকিং চালাচ্ছেন। পাশাপাশি চন্দ্রকোনা টাউন থানার পুলিশ মাইকে করোনা নিয়ে সচেতনতা মূলক প্রচার চালাচ্ছেন । লকডাউন কে মান্যতা দেওয়ার জন্য। লকডাউন ঘোষণা হতেই চন্দ্রকোনা সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে উধাও দূরপাল্লার বাস ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ।
সাধারণ মানুষের ধারণা রাজ্য সরকারের লকডাউন এর সিদ্ধান্ত সঠিক। লকডাউনে করোনাকে আবদ্ধ করা সম্ভব। আমজনতা থেকে সাধারণ মধ্যবিত্ত লকডাউনে অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হলেও স্বাগত জানাচ্ছেন লকডাউন কে। করোণা সংক্রমণ কে নিয়ন্ত্রণে আমার জন্য লক ডাউন জারি করেছে রাজ্য সরকার। হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য এই সমস্ত যানবাহন ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু এই জায়গাতেই 'খটকা' তৈরি হয়েছে সাধারণ মানুষের। হাসপাতালে কখন কে যাবেন সেই অপেক্ষায় কি রাস্তায় রিকশা টোটো অটো থাকবে। শহরের টোটো, রিস্কা চালক দের অনেকে দাবি কখন কে যাবেন সেই অপেক্ষায় কি আমরা রাস্তায় বসে থাকবো। প্রথমত যাত্রী পাওয়ার নিশ্চয়তা নেই। তারপর যাত্রী নামিয়ে খালি ফেরার সময় যদি রাস্তায় পুলিশ আটকায়, তখন আরেক সমস্যা তৈরি হবে বলে তারা অনুমান করেন। যার ফলে তারা সমস্যায় পড়েছেন বলে জানায়।
No comments:
Post a Comment