এই সেলেবরা বিমানবন্দরে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন যেভাবে

সম্প্রতি, সেলেবরা বিমানবন্দরে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার সালমান ইউসুফকে বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে হেনস্থা করা হয়েছিল কারণ তিনি বেঙ্গালুরুতে জন্মগ্রহণ করেও কন্নড় ভাষা জানেন না।  একজন অভিবাসন আধিকারিক তাকে কটূক্তি করার পাশাপাশি তাকে সন্দেহভাজন হিসেবে ঘোষণা করার হুমকি দেন।  সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওর মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সালমান। তবে শুধু তিনিই নন, আরও অনেকে এই অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন, কারা তাঁরা চলুন জেনে নেই-

 নীল নীতিন মুকেশ:

বলিউড অভিনেতা নীল নীতিন মুকেশকেও মার্কিন বিমানবন্দরে আটক করা হয়। অভিনেতাকে প্রশ্ন করার কারণ ছিল তার ফর্সা চেহারা, কারণ ইমিগ্রেশন অফিসার তার ফর্সা চেহারা দেখে বিশ্বাস করতে পারেননি যে তিনি একজন ভারতীয়।

ইরফান খান:

 প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানকেও দুবার মার্কিন বিমানবন্দরে আটক করা হয়েছিল।  তার নাম খানের কারণে তার এই সমস্যা হয়েছিল।  

 শাহরুখ খান:

সালমানের আগে বলিউডের কিং খান শাহরুখ খানও সুপারস্টার হয়েও বিমানবন্দরে সমস্যায় পড়েছেন।  তাকে একবার নয়, তিনবার মার্কিন বিমানবন্দরে থামিয়ে কয়েক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।  এ নিয়ে ক্ষোভও প্রকাশ করেছিলেন শাহরুখ।  শাহরুখকে থামানোর কারণ ছিল এক সন্ত্রাসীর নামও শাহরুখ খান তাই।

 দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠী:

টিভি অভিনেত্রী দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠীও ফ্লাইটে সমস্যায় পড়েছেন।  একবার অভিনেত্রী এয়ারলাইনটিতে রেগে গিয়ে বলেছিলেন যে তিনি তার লাগেজ ভুলে গেছেন, তবে কোনও স্টাফ তাকে এ সম্পর্কে জানায়নি।

পূজা হেগড়ে:

অভিনেত্রী পূজা হেগড়ে একবার ইন্ডিগো এয়ারলাইনকে টুইট করে কটাক্ষ করে ছিলেন। কারণ তাদের কর্মীদের অভিমানী এবং 'হুমকিপূর্ণ' সুরে কথা বলার জন্য তিরস্কার করেছিলেন অভিনেত্রীকে।

 আদিত্য নারায়ণ:

একবার রায়পুর বিমানবন্দরে কর্মীদের সঙ্গে আদিত্য নারায়ণের ঝগড়া হয়েছিল।  কারণ তিনি অতিরিক্ত লাগেজের জন্য অর্থ দিতে অস্বীকার করেছিলেন।