ধীরে ধীরে সামনে আসছে শ্রীকান্ত ত্যাগী অপরাধমূলক রেকর্ড। সরকারের সংকেত পাওয়া মাত্রই পুরো সরকারি কর্মীরা শ্রীকান্ত ত্যাগীর কাগজপত্র পরীক্ষা করতে শুরু করে। নয়ডার ওম্যাক্স সোসাইটিতে এক মহিলার সাথে দুর্ব্যবহার করে লাইমলাইটে আসেন এই শ্রীকান্ত ত্যাগী।
শ্রীকান্ত ত্যাগীর অবৈধ নির্মাণে বুলডোজার চালিয়ে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। তার ১৫টি দোকানে জিএসটি চুরির মামলা হয়েছে। সাসপেন্ড করা হয়েছে ৬ পুলিশ সদস্যকে। চলছে ব্যাপক অভিযান।
শ্রীকান্ত ত্যাগীর আদালতে আত্মসমর্পণের আবেদন খারিজ করা হয়েছে। জানা গেছে শ্রীকান্ত ত্যাগীর নেটওয়ার্ক বিশাল বড়ো।নয়ডার পশ সোসাইটি ওম্যাক্সে থাকেন তিনি এবং ভাঙ্গেলে একটি অফিস আছে যেখান থেকে তিনি তার নেটওয়ার্ক পরিচালনা করেন।
শ্রীকান্ত ত্যাগীর বিরুদ্ধে ওম্যাক্স সোসাইটির মামলার আগেও বহু মামলা রয়েছে। আবার এখনও মামলা দায়ের করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment