সিআইডি অভিযানে লালবাজারের কাছে বিকানের বিল্ডিং থেকে লক্ষাধিক টাকা উদ্ধার হল। সিআইডি আধিকারিকরা মনে করছেন, অফিসে শেয়ার ব্যবসার আড়ালে চলত হাওয়ালা-যোগাযোগ। হাওয়ালা হল বিদেশে টাকা পাচারের একটি মাধ্যম।
সিআইডি আধিকারিকদের বিশ্বাস যে ঝাড়খণ্ডের তিনজন কংগ্রেস বিধায়ককে সদর স্ট্রিটের একটি হোটেলে নিয়ে যাওয়ার জন্য সম্ভবত এই অফিস থেকে কেউ ৪৯ লক্ষ টাকা নিয়েছিল। সিআইডি বিষয়টি নিশ্চিত করতে অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া হার্ডডিস্ক পরীক্ষা করছে সেই সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পাওয়া গেছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে সিআইডি। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন সিআইডির সাইবার ক্রাইম সদস্যরা। সব কিছুর ভিডিও করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় প্রকাশ্যে নাম এসেছে মহেন্দ্র আগরওয়ালের নাম এক ব্যবসায়ীর। সল্টলেকে তাঁর বাড়িতেও গিয়েছিলেন সিআইডির আধিকারিকরা, তবে মেলেনি কিছুই।
তবে আজকের ঘটনায় হাওয়ালা যোগের তত্ত্ব খুব স্পষ্ট বলে মনে করছে সিআইডি। প্রসঙ্গত, ৩০ জুলাই রাতে ঝাড়খণ্ডের ৩ জন বিধায়কের গাড়ি থেকে ৪৯ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছিল। পরে ওই ৩ বিধায়ক ও তাদের দুজন সহযোগীকেও গ্রেফতার করে সিআইডি। ঝাড়খণ্ড জোট সরকারকে পতনের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ কংগ্রেসের। সামনে এসেছে আসামের মুখ্যমন্ত্রীর নাম।
No comments:
Post a Comment