এটি শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখতে সাহায্য করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার হৃদরোগ ও ক্যান্সার থেকেও রক্ষা করে। কাঁচা শাকসবজি শরীরকে প্রয়োজনীয় এনজাইম সরবরাহ করে যা শরীরকে খাদ্য থেকে পুষ্টি শোষণ করতে সাহায্য করে।
শরীর যত বেশি পুষ্টি শোষণ করবে আমরা তত সুস্থ হব। সবজির সালাদ শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায় এবং এটি শরীরকে সঠিক পরিমাণে ভিটামিন সি, ই, ফলিক অ্যাসিড, লাইকোপিন, আলফা এবং বিটা ক্যারোটিন সরবরাহ করে। ক্যালরি কম হবে ওজন কমাতে চাইলে সালাদ খান। ওজন কমানোর সময় সবসময় খাবারের পরিমাণ কমানোর ওপর জোর দেওয়া হয়, কিন্তু সালাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম বদলে যায়।
সুস্বাস্থ্যের জন্য: কাঁচা ফল ও শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। আধুনিক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা ফল, সবজি এবং ভালো চর্বি খান তাদের গড় আয়ু বেশি হয়। সালাদে শুধু টমেটো এবং শসা থাকে না। হাজার হাজার বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করে সালাদ তৈরি করা হয়। আপনি বছরের পর বছর ধরে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের সালাদ খেতে পারেন।
গ্রিন ভেজিটেবল সালাদ: এটি পালংশাক, লেটুস বা বাঁধাকপি, শসা, শসা এবং মরিচ ইত্যাদির মতো সবুজ শাক দিয়ে তৈরি করা হয়।
ভেজিটেবল সালাদ: সবুজ শাক-সবজি ছাড়াও অন্যান্য রঙের সবজি যেমন শসা, মরিচ, টমেটো, মাশরুম, পেঁয়াজ, মুলা, গাজর ইত্যাদি।
মেইন কোর্স সালাদ: এটাকে ডিনার সালাদও বলা হয়। এতে গ্রিলড এবং ফ্রাইড চিকেন এবং সামুদ্রিক খাবারও রয়েছে।
ফ্রুট সালাদ: ফ্রুট সালাদ হল বিভিন্ন ফলের মিশ্রণ।
মনে রাখবেন: ফুড পয়জনিং এড়াতে সালাদ ভালো করে ধুয়ে খান। দুপুরের খাবারে বা সন্ধ্যার নাস্তায় সালাদ খাওয়া ভালো। রাতে প্রচুর পরিমাণে সালাদ খেলে গ্যাসের সমস্যা হয়। আপনি যদি ওজন কমানোর জন্য সালাদ খাচ্ছেন, তাহলে উচ্চ চর্বিযুক্ত উপাদান যেমন পনির ইত্যাদি দিয়ে ড্রেসিং তৈরি করবেন না। এতে ক্যালরির পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়।
No comments:
Post a Comment