প্রায়শই বদহজম, অ্যাসিডিটি, গ্যাস, পেটে ভারী ভাব, টক হয়। এগুলো প্রায়শই ঘটে থাকলে তবে একবার বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। এগুলিও পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ হতে পারে। পিত্তথলির পাথরের লক্ষণগুলি খুব সাধারণ। এ কারণে অনেক সময় সমস্যা মারাত্মক রূপও নিতে পারে। এর কারণ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এখানে জেনে নিন।
গল ব্লাডার স্টোন হওয়ার কারণ:
এর কোনো সঠিক এবং স্পষ্ট কারণ এখনও পাওয়া যায়নি, তবে সাধারণত খারাপ জীবনযাপনকেই গল ব্লাডার স্টোন হওয়ার প্রধান কারণ। কিছু বিশেষজ্ঞ স্থূলতা, স্থূলতা পরবর্তী অস্ত্রোপচার এবং কিছু বিশেষ ওষুধকে কারণ বলে থাকেন।
অবহেলার কারণে:
দীর্ঘদিন ধরে অবহেলার কারণে সমস্যা বাড়তে পারে। এমন অবস্থায় অনেক সময় গল ব্লাডার থেকে পাথর বেরিয়ে পাইপলাইনে আটকে যেতে পারে এবং রোগীর জন্ডিস হতে পারে। এ ছাড়া পাথর বেশি হলে পিত্তথলি ফেটে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। মূত্রাশয়ে পাথর দীর্ঘ সময় ধরে থাকলে পিত্তথলিতে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
সোনোগ্রাফি করে পাথর বের করে:
উপরের লক্ষণগুলোর কোনো একটি দেখা গেলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে সোনোগ্রাফি করে পিত্তপাথর সম্পর্কে জানতে পারবেন।
চিকিৎসা :
পিত্তপাথরের একমাত্র চিকিৎসা হলো অস্ত্রোপচার। এই সমস্যা এড়াতে, ভারী এবং বেশি চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন এবং ব্যায়াম করুন।
No comments:
Post a Comment