কলা যখন একটু কালচে হয়ে যায় এবং কালো দাগ পড়ে তখন খুব মিষ্টি হয়ে যায়। এই কলা রক্তে শর্করার মাত্রায় খারাপ প্রভাব ফেলে। কলা একটু সবুজ হলেই খাওয়া উচিত।
ডায়াবেটিস রোগীদের কলা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এতে চিনির মাত্রা বেশি থাকে। যে কলা খুব মিষ্টি তাও দাঁতের সমস্যা সৃষ্টি করে।
কাঁচা কলা আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। যারা ধীর হজমের সমস্যায় ভোগেন তাদের একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। যেহেতু কাঁচা কলায় ফাইবার থাকে তাই ক্ষুধা কমাতে পারে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু হজমের সমস্যাও হতে পারে যেমন ফুলে যাওয়া, গ্যাস, পেটে ব্যথা।
কলায় পাওয়া পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম আপনার দৈনন্দিন চাহিদার প্রায় ১০% পূরণ করে। এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা ইলেক্ট্রোলাইট তৈরি করে। প্রাকৃতিক ফলের মধ্যে তাদের উভয়ই পাওয়া বিরল। এই ইলেক্ট্রোলাইটগুলি রক্ত প্রবাহের পরিবর্তে পেশীগুলিতে শক্তি হিসাবে জল গ্রহণ করে। জিমের পরে কলা খাওয়া একটি ভাল ধারণা।
পটাসিয়াম সমৃদ্ধ কলা খেলে রক্তচাপ প্রভাবিত হতে পারে। সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন শাকসবজি খেতে হবে। এটি শরীরে সোডিয়াম-পটাসিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পরিমিত পরিমাণে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
No comments:
Post a Comment