চোখের জন্য: ঘি-এ আসলে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে, এর মধ্যে একটি হল ভিটামিন এ। এটা বিশ্বাস করা হয় যে ভিটামিন এ-এর অভাব দৃষ্টিশক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে। এই ক্ষেত্রে ঘি খাওয়ার ফলে ভিটামিন এ ভাল পরিমাণে পাওয়া যায় যা উপকারী। এছাড়াও ফাটা ঠোঁট ঠিক করা থেকে ত্বকের যত্নে মুখের উন্নতি ঘি ব্যবহার করা যেতে পারে। ঘি ত্বকের ফোলা ও ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে।
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি: আয়ুর্বেদে ঘিকে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিকারী রাসায়নিক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আসলে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ঘি ব্রেন টনিক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
কোলেস্টেরল: রক্তের কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হার্টের সমস্যা, রক্তচাপ সহ আরও অনেক সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে সীমিত পরিমাণে ঘি খাওয়া কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে।
মজবুত হাড়ের জন্য: হাড়ের প্রথম দিকে ফ্র্যাকচার এবং তাদের সংযোগ করতে অসুবিধা দুর্বল হাড়ের লক্ষণ। এই ক্ষেত্রে মহিষের দুধ থেকে তৈরি ঘি ভিটামিন কে সমৃদ্ধ, যা হাড়কে শক্তিশালী করার পাশাপাশি তাদের বিকাশে সহায়তা করতে পারে।
No comments:
Post a Comment