এর মানে হল যে পিতা -মাতার উচিৎ পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত সন্তানকে ভালবাসা এবং আদর করা।কারণ এই বয়স পর্যন্ত শিশুটি নির্দোষ। সম্পর্কের পাশাপাশি সে জাগতিক জিনিসের প্রতি আসক্তি তৈরি করতে শুরু করে। দশ বছর বয়সে, সে জেদ করতে শেখে এবং ভুল কাজের প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করে। এখান থেকেই শুরু হয় পিতামাতার দায়িত্ব। দশ বছর বয়স থেকেই শিশুকে তিরস্কার করা, বাধা দেওয়া এবং বোঝানো শুরু করা উচিৎ। যেহেতু শিশু ষোল বছর পূর্ণ করে, তার সঙ্গে বন্ধুত্বের অনুভূতি গ্রহণ করা উচিৎ। সে ভুল করলে তাকে বন্ধুর মতো বুঝিয়ে বলা উচিৎ।
১.দুষ্টু হলে কী করবেন:
শিশুরা দুষ্টুমি ছাড়া বাঁচতে পারে না। পণ্ডিতরা বিশ্বাস করেন দুষ্টুমি করলে শিশুদের মস্তিষ্ক বিকশিত হয়। তবে খেয়াল রাখবেন দুষ্টুমির কারণে যেন কোনও ক্ষতি না হয়।
২.শিষ্টাচারের যত্ন নিন:
চাণক্যের মতে, শিশুদের ক্ষেত্রে শিষ্টাচারের বিশেষ যত্ন নিন। বাড়ির পরিবেশ এমন হওয়া উচিৎ যাতে শিশুরা আরও ভালো হওয়ার অনুপ্রেরণা পায়। শিশুদের মধ্যে শৃঙ্খলা এবং নৈতিক গুণাবলীর চেতনা বিকাশ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩.শিশু যখন জেদ করে:
শিশু যখন কোনও কিছুর জন্য জেদ করা শুরু করে, তখন তার জেদ পূরণ করা উচিৎ নয়। একবার জেদ পূর্ণ হলে, শিশু বারবার একই কর্ম গ্রহণ করবে। তাই তাকে বোঝান এবং অন্যান্য শৈল্পিক কাজে তার মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করুন।
No comments:
Post a Comment