সপ্তাহে অন্তত তিনদিন ওজন তোলা জরুরি: সপ্তাহে এক বা দু’দিন ওজন তুললে ফল মিলবে না – ট্রাই করুন অন্তত তিনদিন। একদিন বাদ দিয়ে দিয়ে শুরু করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। প্রতিদিন আলাদা আলাদা বডি পার্টের জন্য নির্দিষ্ট ব্যায়াম করতে হবে। তা হলে মাসল পুনর্গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সময় পাবে প্রতিটি অঙ্গ।
সঠিক ওজন তুলুন: ঠিক কতটা ওজন তোলা আপনার জন্য প্রয়োজনীয় তা বুঝবেন প্রশিক্ষিত ট্রেনারই। একই ওজনে আটকে থাকলেও চলবে না, পেশির শক্তি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারী ওয়েট তুলতে হবে। সাধারণ নিয়ম বলে, যে ওজন তুললে কোনও নির্দিষ্ট ব্যায়ামের ৮-১০ রিপিটেশন স্বচ্ছন্দে করতে পারবেন, সেটি আপনার জন্য আদর্শ। এটায় অভ্যস্ত হয়ে গেলে ওজন বাড়াতে পারেন।
পুরো শরীরের ব্যায়াম করতে হবে: চেস্ট, ব্যাক, বাইসেপ, ট্রাইসেপ, কাঁধ, পা – কোনও অঙ্গই বাদ দিলে চলবে না। পুরো শরীরের ব্যায়াম করা আবশ্যক, তবেই ঠিকঠাক ফল পাবেন। স্রেফ হাতের ব্যায়াম করলেই সুডৌল হাত তৈরি হবে, এমন ভেবে বসে থাকলে কষ্টকল্পনা করছেন!
খুব বেশি কার্ডিও করবেন না: খুব বেশি কার্ডিও করলে বেশি ক্যালোরি পোড়ে, এ কথা ঠিক। তেমনই এ কথাও ঠিক যে তাতে পেশির শক্তি বাড়বে না। প্রচুর কার্ডিও করার চেয়ে হাই ইন্টেনসিটি কার্ডিও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।
ডিসিপ্লিন মেনে চলুন: যখন যেমন ইচ্ছে হচ্ছে, তেমনভাবেই ব্যায়াম করলে কিন্তু কোনও ফল পাবেন না। ওয়েট ট্রেনিংয়ের জন্য প্রপার ডিসিপ্লিন একান্ত জরুরি। ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া, ঘুম না হলে পেশির শক্তি কখনওই বাড়বে না।
No comments:
Post a Comment