সাধারণ কর্মঘণ্টা দিনে প্রায় আট ঘণ্টা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মতে, দীর্ঘ কর্মঘণ্টার ফলে রোগ ২০১৬ সালে ১.৯ মিলিয়ন মৃত্যু ঘটেছে।
এই পরিসংখ্যানগুলি আশ্চর্যজনক, তবে এটি সত্য যে আপনার কাজের সময়, কাজের চাপ এবং এটি আপনার মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর যে প্রভাব ফেলতে পারে - এটি জীবন -হুমকি হতে পারে।
কিভাবে কাজ আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে
কর্ম-সংক্রান্ত সমস্যা আমাদের শারীরিক, মানসিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। অফিস বা কর্মজীবন সম্পর্কিত অনেকগুলি বিষয় রয়েছে যা আমাদের প্রভাবিত করতে পারে যেমন দীর্ঘ সময় কাজ করা বা অতিরিক্ত সময়, কাজের চাপ এবং চাপ, অফিসে বৈষম্য, কম বেতন ইত্যাদি। এমনকি দীর্ঘ সময় বসে থাকা, শারীরিক ক্রিয়াকলাপের অভাব আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক।
বাড়ি থেকে কাজ
ডব্লিউএইচও এর মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম গেব্রেইয়াসুস বলেন, "অনেক লোক তাদের চাকরির কারণে আক্ষরিকভাবে মারা যাচ্ছে দেখে এটা আশ্চর্যজনক।"
তাহলে কিভাবে আপনি এই কাজের সাথে সম্পর্কিত চাপ কমাতে পারেন?
১. না বলতে শিখুন
অফিসে কাজ করার সময় চাপ অনুভব করা স্বাভাবিক। এমন অবস্থায় কাজ এত বেশি যে কাজের সময় জানা যায় না। কিন্তু আপনার সীমা নির্ধারণ করুন এবং অতিরিক্ত কাজের জন্য না বলতে শিখুন।
২. আপনার অধিকারের জন্য কথা বলুন
আপনি যদি অফিসে কোন প্রকার বৈষম্যের সম্মুখীন হন, তাহলে এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন, আপনার বক্তব্য রাখুন। যদি আপনি ভাল বোধ না করেন, তাহলে কাজ থেকে এক বা দুই দিন ছুটি নিন, এটাই আপনার প্রয়োজন!
৩. একটি বিরতি নিতে ভুলবেন না
কাজের মধ্যে বিরতি নেওয়া আবশ্যক! কাজ যতই তীব্র হোক না কেন, নিজের কাছে ৫-১০ মিনিট সময় নিন, অফিসে হাঁটুন বা ফাইলগুলি সরবরাহ করতে নিজেরাই যান। সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করুন, এবং একটি বিরতি নিন! এটি আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
No comments:
Post a Comment