নিউজ ডেস্ক :- শশার জল প্রতিদিন পান করা স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী।
পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, জিংক, ফ্লেভোনয়েডস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফসফরাস প্রভৃতি উপাদান রয়েছে শশায়। শশায় বিদ্যমান দ্রবণীয় ফাইবার শরীরের জন্য উপকারী। যা লিভারকে শক্তিশালী করে তোলে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের কোনো অভিযোগ থাকবে না।
শুধু শশা খাওয়াই নয়, শশার জলও নানাভাবে উপকার করে। যদি আপনি বাড়তি স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন, তাহলে প্রতিদিন শশার জল পান করুন। দুর্বল জীবনধারা এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে, বেশিরভাগ মানুষ স্থূলতার সমস্যার শিকার হয়। এতে শুধু শরীরের আকৃতি নষ্ট হয় নয় , অনেক রোগের শিকারও হতে হয়।
স্থূলতা কমাতে মানুষ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। ব্যায়াম থেকে শুরু করে একটি বিশেষ ডায়েট অনুসরণ করা, অনেক উপায় আছে, যা স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে,
কিন্তু শশার জল একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার, যা অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি :-
একটি শশার অর্ধেকটি খোসা ছাড়িয়ে, শশা টিকে টুকরো টুকরো করে কেটে নিয়ে এই টুকরোগুলো একটি জল ভরা পাত্রে
কিছুক্ষণ রেখে দিতে হবে। তারপর সেই জল টি পান করতে হবে।
স্থূলতা কমাবে:-
শশার জল অতিরিক্ত চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। শশায় ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি।
শশার কল শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।
অনেক সময় পেটে অতিরিক্ত তাপের কারণে শ্বাসে দুর্গন্ধ আসতে শুরু করে। শশার জলে হাইড্রেটিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি পেট থেকে অতিরিক্ত তাপ কমায়।
শশায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট :-
শশার জল শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং বিটা ক্যারোটিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। শশা ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ৬ ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। এই সমস্ত পুষ্টি আপনাকে শুধু শারীরিকভাবেই নয় মানসিকভাবেও সুস্থ রাখে।
No comments:
Post a Comment