নিউজ ডেস্ক: অনেকেই সালাড বা রাইতায় শশা খান। এটি স্বাস্থ্য বজায় রাখার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায় বলে মনে করা হয়। কিন্তু নিজের যত্ন নেওয়ার একমাত্র উপায় শশা খাওয়া নয়। শশা যতটা ভাল, এটি অন্যভাবে ব্যবহার করার সময় ঠিক তেমনই কাজ করে।
যদিও ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য হাজারো জিনিস আছে, কিন্তু যদি আপনি শশা ছেড়ে দেন তবে এটি কাজ করবে না। আপনি এটি দিয়ে একটি মাস্ক তৈরি করতে পারেন। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং ফলিক এসিড আপনার ত্বকের যত্ন নেবে। উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, ত্বকের সমস্যা কমায়।
১) চোখ এবং মুখ ফোলা অনেকবার ঘটে। ক্লান্ত লাগছে। জেল্লাও চলে গেল।শশা অবশ্য এই সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম। ফলস্বরূপ, যদি আপনার ঘুম কম হয় বা কাজের চাপ বেশি থাকে, তবে সময়ে সময়ে একটি বৃত্তে দুটি শশা কাটুন। দশ মিনিটের বিরতি নিন এবং এটি আপনার চোখের উপরে রাখুন। দেখবেন কিছুক্ষণ পর ক্লান্তির ছাপ দূর হয়ে গেছে।
৩) শশা ব্রণ কমাতেও সক্ষম। যদি ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয় এবং এতে ময়লা জমে যায়, তাহলে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নিয়মিত শশার রস ত্বকে লাগালে তৈলাক্ত ভাব কমে যায়। মুখও পরিষ্কার। ফলে ব্রণের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৩) শশায় ৯৬ শতাংশ জল থাকে। যখন এটি মুখে ঘষা হয়, সেই জলের প্রভাবে ত্বক ফর্সা হয়ে যায়। শশার রসে উপস্থিত ভিটামিন এবং খনিজগুলি ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতা বজায় রাখতেও সহায়তা করে। মুখ মসৃণ দেখায়। চেহারা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
No comments:
Post a Comment