সৌমিতা চক্রবর্তী : করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর গ্রাফ কমেছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের নাস্তানাবুদ অভিজ্ঞতা থেকে রাজ্য কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার কেউই ঝুঁকি নিতে চাইছে না। ফলে প্রধান গনপরিবহন ট্রেন পরিষেবা বন্ধ রেখেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। নিম্নগামী করোনা পরিস্থিতিতেও আরও বেশি সতর্ক হয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার নিয়েছে আরও কড়া পদক্ষেপ।
দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ও করোনা সন্দেহে পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে শিশুদের উপস্থিতি দেখা যায় নি। বর্তমানে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার হাসপাতালে পাঁচ বছরের উর্ধে বয়সের শিশুদের দেখা যাচ্ছে করোনা পরীক্ষার লাইনে ।
করোনার তৃতীয় ঢেউ এলে আক্রান্ত হবে শিশুরা। চোখ রাঙাচ্ছে করোনার তৃতীয় ঢেউ। এই পরিস্থিতিতে নাইট কার্ফু আরও কড়া ভাবে মানা। দিনের বিধি নিষেধে কোনও ফাঁক না রাখা এবং মাস্ক পরা ও স্যানিটাইজারের ব্যবহার করার সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রচারের ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য সরকার।
প্রতিবেশী বাংলাদেশে করোনা এখন ঝোড়ো ব্যাটিং করছে। ফলে যে কোনও মুহুর্তে সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকতে পারে আর তা মিউটেড হয়ে যদি থাবা বসায় সেই আশঙ্কা করছেন রাজ্যের বিশেষজ্ঞ মহল। সব রকম পরিস্থিতি সামলাতে হাসপাতালগুলোর পরিকাঠামোও বাড়ানো হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে করোনা চিকিৎসার শিশু বিভাগও।
No comments:
Post a Comment