১। সারাদিন অফিসে কি হলো বা বাড়িতে কিভাবে সঙ্গী সময় কাটালেন সেগুলি কেউই একে অপরের সঙ্গে শেয়ার করেন না। এতে সারা দিনের জমানো সমস্যাগুলি মাথার মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে। সেগুলি প্রতিফলিত হয় আপনার ব্যবহারে। তবে সমস্ত কিছু শেয়ার করার পরেও যখন দেখছেন সঙ্গী আপনার ভালো খবরেও খুশি নন তাহলে বুঝবেন কোথাও সমস্যা হচ্ছে।
২। যদি সঙ্গী নিজের ব্যস্ত সময় থেকে আপনার জন্য সময় বের করতে পারেন না তবে তাকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। কিন্তু যদি আপনি এটা দেখেন যে তার হাতে সময় থাকলেও তিনি আপনার সঙ্গে সময় কাটাতে ইচ্ছুক নন বা তিনি অস্বস্তি অনুভব করছেন তবে বুঝবেন আপনার প্রতি তার কোন সমস্যা তৈরি হয়েছে।
৩। যেসব সঙ্গীরা নিজেদের সঙ্গে তুলনা করে অন্যের তারা কখনো সুখী হতে পারেনা। তারা যেটায় খুশি অন্য দম্পতি সেটায় খুশী না হতে পারে। আবার উল্টোটাও হতে পারে। আসলে কোন ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তির মতো এক রকম হতে পারে না।
৪। দুই ব্যক্তির মধ্যে মিল না হতে পারে। তবে তার মানে এই নয় যে সব সময়ে তা নিয়ে তর্ক করতেই হবে। এই অভ্যেস একেবারেই ভালো নয় একটি স্বাস্থ্যকর সম্পর্কের জন্য।
৫। একই বাড়িতে দুজন সময় কাটাচ্ছেন কিন্তু একে অপরের কথা, আচরণ, মনের কথা এগুলো এড়িয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে একজন কাছাকাছি এলে আরেকজন দূরে সরে যেতে চাইছেন। দিনের-পর-দিন এমনটা হলে একটা মানসিক সমস্যা তৈরি হয় এবং তার থেকেই চলে আসে দূরত্ব।
No comments:
Post a Comment