এবার নন্দিতা চৌধুরীর করোনা পরিস্থিতিতে যাঁরা সেফ হোমে থাকবেন, সুস্থ হয়ে উঠলে তাঁদের সকলকে ধূমপান ছাড়তে হবে। এই মর্মে অঙ্গীকারপত্রে সই করানো হলো সোমবার বিশ্ব ধূমপান বিরোধী দিবসে। সোমবার ছিল বিশ্ব ধূমপান বিরোধী দিবস। সেদিনই এই অভিনব উদ্যোগ নেন তৃণমূল বিধায়ক নন্দিতা, যিনি হাওড়ার দীর্ঘদিনের সাংসদ ও বিধায়ক প্রয়াত অম্বিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কন্যাও বটে।
উদ্যোক্তাদের মতে, যে বদ অভ্যাসে আমরা রাস্তাঘাটে মাস্ক খুলে ফেলি তার অন্যতম কারণ হল ধূমপান। যে বদ অভ্যাসে আমরা ফুসফুস খারাপ করি তা হল ধূমপান। যে বদ অভ্যাস অন্যের রোগ ডেকে আনে তা সেই ধূমপান। সুতরাং ধূমপান মানেই পরোক্ষে করোনাকে আহ্বান।
তাই করোনা পরিস্থিতিতে যাঁরা সেফ হোমে থাকবেন, সুস্থ হয়ে উঠলে তাঁদের সকলকে ধূমপান ছাড়তে হবে। এই মর্মে এদিন অঙ্গীকারপত্রে সই করানো হয়। এদিনই দক্ষিণ হাওড়ার প্রথম ছয় বেডের অক্সিজেন পার্লার এবং কুড়ি বেডের সেভ হোমের শুভ সূচনা হয়েছে। বর্তমানে করোনাকালে বন্ধ স্কুল এবং কলেজ।
তাই সাঁত্রাগাছির আইটিআই কলেজকে বিধায়ক নন্দিতা চৌধুরীর উদ্যোগে পরিণত করা হয়েছে সেফ হোমে। যার সূচনা হয় আজ মন্ত্রী অরূপ রায়ের হাত দিয়ে। এদিন বিশ্ব ধূমপান বিরোধী দিবসকে সেভ হোমে ভর্তির ক্ষেত্রে এক অভিনব পন্থা বেছে নিলেন বিধায়ক। যারা সেফ হোমে থাকবেন সুস্থ হয়ে উঠলে তাদের সবাইকে ধূমপান ছাড়তে হবে। এই মর্মে এই ফর্মে সই করানো হয় করোনায় আক্রান্তদের।
No comments:
Post a Comment