তিনদিন পরে নিউ ব্যারাকপুরের আগুন নিয়ন্ত্রণে। এখনও সেখানে পকেট ফায়ার রয়েছে। এদিন সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় দমকল বাহিনী। সেখানে আগে থেকেই মজুত ছিল বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে জেসিবি মেশিন দিয়ে কারখানার দেওয়ালও ভাঙা হয়েছিল।
কিন্তু একদিকে যেমন গেঞ্জি কারখানার মধ্যে প্রচুর গেঞ্জি তৈরির কাঁচামাল মজুত ছিল, অন্যদিকে পাশেই বেসরকারি হাসপাতালের গুদামে বেবিফুড, ডায়াপার এবং স্যানিটাইজার মজুত ছিল। এইসব দাহ্যবস্তুর কারণে আগুন নেভাতে যেমন দেরি হচ্ছিল অন্যদিকে ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন নেভাতে গিয়ে সমস্যাও পড়েছিলেন দমকলকর্মীরা। এদিন খোঁজ পাওয়া গিয়েছে গেঞ্জি কারখানার চার কর্মীও। এদিন সকালে চারটি দেহেরই খোঁজ পান বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা।
গেঞ্জি কারখানার তিনতলা বাড়ির দোতলায় একটি ঘরে একইসঙ্গে চারটি দেহের সন্ধান পাওয়া যায়। আগুন নিভে গেলেও প্রচুর তাপ থাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে দেহ উদ্ধারে দেরি হয়। পরে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা পর্যাপ্ত সুরক্ষা নিয়ে সেখান থেকে দেহগুলি উদ্ধার করে আনেন। পুলিশের তরফে প্রত্যের পরিবারের একজনকে নিয়ে দেহ শনাক্ত করণের প্রক্রিয়া চালানো হয়।
No comments:
Post a Comment